TRENDING:

১৯৭৯ সালে পথ চলা শুরু হয়েছিল! নস্ট্যালজিয়া 'শঙ্কর চিত্রায়ন', আজ ভগ্নদশায় সিনেমাহল!

Last Updated:

Purulia News: সিনেমা মানেই মানুষের কাছে আবেগ। একটা সময় ছিল যখন নতুন সিনেমা রিলিজ করলেই চলচ্চিত্রপ্রেমীদের হিড়িক দেখা যেত সিনেমা হলের বাইরে। জঙ্গলমহল পুরুলিয়ার মানুষদের কাছে ঐতিহ্য ও আবেগের সঙ্গে মিশে রয়েছে শঙ্কর চিত্রায়ন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পুরুলিয়া: সিনেমা মানেই মানুষের কাছে আবেগ। একটা সময় ছিল যখন নতুন সিনেমা রিলিজ করলেই চলচ্চিত্রপ্রেমীদের হিড়িক দেখা যেত সিনেমা হলের বাইরে। জঙ্গলমহল পুরুলিয়ার মানুষদের কাছে ঐতিহ্য ও আবেগের সঙ্গে মিশে রয়েছে শঙ্কর চিত্রায়ন।
advertisement

১৯৭৯ সালে পথ চলা শুরু হয়েছিল এই সিনেমা হলের। জেলার মধ্যে সবথেকে বড় পর্দা সিনেমাহল ছিল এটি। প্রত্যেক পুরুলিয়াবাসী জীবনের কোনও না কোনও সময়ে এই সিনেমা হলে এসেছেন সিনেমা দেখার জন্য। ‌ শুধু পুরুলিয়া শহর নয় জেলার বিভিন্ন প্রান্ত এমনকি ভিন রাজ্য থেকেও অনেকেই এই সিনেমা হলে আসতেন সিনেমা দেখার জন্য।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘আমার বাচ্চা… আমার বাচ্চাকে কে নিয়ে গেল..?’ জেনারেল কোচের টয়লেট থেকে বেরিয়েই চিৎকার করছিলেন মহিলা! পরক্ষণেই যা সামনে এল, GRP-র ছুটল ঘাম!

জেলার মানুষের কাছে নস্টালজিয়া এই সিনেমাহল। একসময় যেখানে হাসি, কান্না ও দর্শকদের করতালিতে ভরে থাকত এই সিনেমা হল, আজ সেখানে রয়েছে শুধুই শূন্যতা। ভাঙাচোরা স্ক্রিন। জরাজীর্ণ দেওয়াল। সিনেমা হলের চেহারা দেখে মনে হবে ভুতুড়ে কোনও বাড়ি।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: মেলে মাত্র ৪ মাস…! এই ‘শাক’, স্বাদের ‘স্বর্গ’, স্বাস্থ্যের অ্যাটম বোমা! গিজগিজ করছে প্রোটিন, ভিটামিন, বাজারের দেখলেই হামলে পড়ুন!

২০১৪ সালের বন্ধ হয়ে গিয়েছে এই  শঙ্কর চিত্রায়ন। কর্মসংস্থান হারিয়েছেন বহু মানুষ। এই শঙ্কর চিত্রায়নের প্রাক্তন ম্যানেজার উজ্জ্বল ভূঁই বলেন, পুরুলিয়ার সবচেয়ে বৃহৎ সিনেমা হল ছিল এটি। শেষবার এই সিনেমা হলে আরোরা সিনেমা চলেছে। আইনি জটিলতার কারণে সিনেমা হলটি বন্ধ হয়ে যায়।

advertisement

আরও পড়ুন: ‘পরীক্ষায় বসব না…’ সাফ জানিয়ে দিলেন চাকরিহারা শিক্ষক সুমন বিশ্বাস, পয়লা সেপ্টেম্বর কী হতে চলেছে? এল চরম হুঁশিয়ারি

বহু প্রশাসনিক আধিকারিকেরাও এই সিনেমা হলে সিনেমা দেখে গিয়েছেন। ‌ মানুষের আবেগের সঙ্গে মিশে রয়েছে এই হল। সরকার যদি কোনও উদ্যোগ নেয় তাহলে আবারও এই সিনেমা হলে সিনেমা চলবে। এ বিষয়ে স্থানীয় এলাকার বাসিন্দারা বলেন তাঁদের কাছে এই শঙ্কর চিত্রায়ন একটা আবেগ। নিম্নবিত্ত  মানুষদের পক্ষে মাল্টিপ্লেক্সে সিনেমা দেখতে যাওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না।

advertisement

তাই তারা চাইছেন পুনরায় এই সিনেমা হল চালু হোক। তাহলে সমস্ত শ্রেণীর মানুষেরা সিনেমা দেখতে পারবেন। পাশাপাশি স্থানীয় এলাকার মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। জেলার মানুষদের নস্টালজিয়া শঙ্কর চিত্রায়ন। বহু সিনেমার সাক্ষী এই সিনেমা হল। তাই শহরবাসী চাইছেন পুনরায় দরজা খুলুক শঙ্কর চিত্রায়নের।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
১৯৭৯ সালে পথ চলা শুরু হয়েছিল! নস্ট্যালজিয়া 'শঙ্কর চিত্রায়ন', আজ ভগ্নদশায় সিনেমাহল!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল