অভিযুক্তরা হল গণেশ কর্মকার, পশুপতি মাহাতো ও গৌতম কর্মকার। সেই সময় পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে বরাবাজার থানায় মামলা রুজু করা হয়। থানায় কর্মরত অফিসার হেমন্ত সাহার উপর ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয়। শুরু হয় তদন্ত। তারপরেই তিন অভিযুক্তকে পুরুলিয়া জেলা আদালতে তোলা হয়। দীর্ঘদিন মামলা চলার পর বুধবার রায়দান করেন বিচারক।
আরও পড়ুন: আসছে নতুন ৭৫ টাকার কয়েন, পুরোটাই রুপোর! কেন? কত দাম? কোথায় মিলবে? জানুন
advertisement
এ বিষয়ে পুরুলিয়া জেলা আদালতের সরকারি আইনজীবী আনোয়ার আলী আনসারী বলেন, “২০১৯ সালে ৬ আগস্ট ১৫ বছর বয়সী ওই নাবালিকা স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। সেই সময় তাদের একটি নতুন বাড়ি তৈরি হচ্ছিল। নাবালিকা মেয়েটি এক বাড়ি থেকে অন্য বাড়িতে যাওয়ার সময় রাস্তাতেই অভিযুক্তরা তাকে দাঁড় করায়। তারপরই সেখান থেকে তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে একটি ফাঁকা বাড়িতে নিয়ে যান তারা। সেখানেই ওই নাবালিকাকে ধর্ষণ করা হয়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সেই ঘটনারই রায়দান হল বুধবার। নির্যাতিতাকে পাঁচ লক্ষ টাকা কম্পান্সেশন দেওয়ার কথা জানিয়েছেন বিচারক। টানা ছ’বছর ধরে মামলা চলার পর অবশেষে দোষীদের সাজা ঘোষণা হল। এতে খুশি নির্যাতিতার পরিবার।