মূলত বর্ষবরণের আনন্দ ভাগ করে নেওয়া এবং পুরনো বছরকে বিদায় জানানোর উদ্দেশ্যেই এই মেলার আয়োজন হয়ে থাকে গ্রামবাসীদের উদ্যোগে। গত তিন বছর ধরে নিয়মিতভাবে ডিভিসি কলোনির ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে এই মিনাবাজার, যা ধীরে ধীরে এলাকার একটি পরিচিত উৎসবে পরিণত হয়েছে।
আরও পড়ুন: পাহাড়, জল, ইতিহাস…! বড়দিনে চিনে নিন বাঁকুড়ার জমাটি ৫ স্পট, কাতারে কাতারে বাড়ছে পর্যটকদের ভিড়
advertisement
গ্রামের প্রবীণ বাসিন্দা প্রভাকর প্রসাদ শ্রীবাস্তব জানান, “নতুন বছরকে স্বাগত জানানো আর পুরনো বছরকে বিদায়, এই দুই আনন্দকে একসঙ্গে মিলিয়েই আমাদের এই মিনাবাজারের আয়োজন। এখন শুধু ডিভিসি কলোনির মানুষই নয়, আশপাশের বিভিন্ন এলাকার মানুষজনও এখানে ভিড় জমান।” অন্যদিকে মেলা কমিটির যুগ্ম সম্পাদক তপন পরামানিক বলেন, “এবার আমাদের মিনাবাজার তৃতীয় বর্ষে পা রাখল।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রায় ২০ দিনব্যাপী চলা এই মিনা বাজারে প্রতিবছরই দর্শনার্থীদের উপস্থিতি ও উৎসাহ ক্রমশ বাড়ছে। বাড়ছে মিনাবাজারের জনপ্রিয়তা। ভবিষ্যতে এই মেলাকে আরও বড় ও আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য আমরা সমস্ত গ্রামবাসী একসঙ্গে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।” নতুন বছরের শুরুতে এই মিনাবাজার এখন শুধু কেনাকাটার জায়গাই নয়, বরং মিলনমেলা ও আনন্দ উদ্যাপনের এক গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।





