এ বিষয়ে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, এই ডিজিটাল ক্লাসরুম হওয়ার ফলে অনেকটাই উপকৃত হবে ছাত্র-ছাত্রীরা। পড়াশোনার মান আরও উন্নত হবে। ছাত্র-ছাত্রীরা এখনও পর্যন্ত শুধু পাঠ্য বইয়ের উপরে নির্ভরশীল ছিল। ডিজিটাল স্ক্রিনের মাধ্যমে পঠন-পাঠনের ফলে তাদের জ্ঞানের পরিধি আরও বাড়বে। আরও সমৃদ্ধ হবে ছাত্র-ছাত্রীরা।
আরও পড়ুন : এবারের উচ্চমাধ্যমিক একেবারে অন্যরকম! নতুন পরীক্ষা পদ্ধতি দেখে হতবাক পড়ুয়ারা! কী করতে হবে জানা আছে তো?
advertisement
এ বিষয়ে পুরুলিয়া জেলার সেকেন্ডারি এডুকেশনের এআই শুভাশিস বক্সী বলেন, বর্তমানে সমস্ত কিছুই ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। সেখানে ক্লাসরুম কেন পিছিয়ে থাকবে। ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা ক্ষেত্রে যাতে আরও সুবিধা হয় সেই কারণেই এই স্মার্ট ক্লাসরুম।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রযুক্তির যত উন্নতি হচ্ছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে উন্নতি হচ্ছে মানুষের জীবনধারার। শুধুমাত্র পাঠ্য বইয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থেকে জীবনের পথে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার মান বৃদ্ধি করতে সরকারি বিদ্যালয়ে স্মার্ট ক্লাসরুমের সূচনা হচ্ছে। এতে আগামী দিনে ছাত্র-ছাত্রীদের অনেকটাই উপকার হবে।