এ বিষয়ে জেলা জনশিক্ষা প্রসার আধিকারিক তথা দায়িত্বপ্রাপ্ত জেলা গ্রন্থাগার আধিকারিক সুমন চট্টোপাধ্যায় বলেন, সুষ্ঠুভাবে বইমেলা সম্পন্ন হয়েছে। গতবারের চেয়ে অনেকটাই বেশি বই বিক্রি হয়েছে। যা ১০০ শতাংশ ক্যাশলেস। এই লক্ষ্য নিয়েই তারা গিয়েছিল তাদের সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে।
advertisement
প্রসঙ্গত , চলতি মাসের ২১ ডিসেম্বর থেকে পুরুলিয়া জেলায় বইমেলা শুরু হয়েছিল। মেলা শেষ হয় ২৭ ডিসেম্বর। প্রথম দিন থেকেই মেলা প্রাঙ্গণ মানভূম ভিক্টোরিয়া ইনস্টিটিউশন ছিল থিকথিকে ভিড়। তবে প্রথম দু’দিন সেভাবে বিক্রিবাটা হয়নি। তারপর থেকে অবশ্য বিক্রিবাটার পরিমাণ বেড়েছিল বইমেলায়। জনশিক্ষা প্রসার এবং গ্রন্থাগার পরিষেবা বিভাগের আয়োজনে এবং স্থানীয় গ্রন্থাগার কৃত্যকের ব্যবস্থাপনায় এই মেলা হয়। গত বছর বইমেলায় ৯৯.৭২ শতাংশ ক্যাশলেস ছিল। এবছর তাই ১০০ শতাংশ ক্যাশলেস বইমেলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: গাড়ির ভিতরে নায়কের দেহ, সৎকারের শোভাযাত্রায় কান্নায় ভেঙে পড়লেন অভিনেতার স্ত্রী
এবছরের বইমেলায় ছিল নানান চমক। পরিবর্তন হয়েছিল বইমেলার থিমেরও। বইয়ের সঙ্গে সঙ্গে এবার হস্তশিল্প এবং নানান খাবারের সম্ভার ছিল। খাবারের বিক্রিবাটাও বেশ ভাল হয়েছে। সবে মিলিয়ে বইমেলাকে ঘিরে লাভের মুখ দেখেছেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যরা। এবার মেলা জুড়ে নবপ্রজন্মের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। একেবারেই জমজমাট হয়ে উঠেছিল পুরুলিয়ার বইমেলা।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি