কখনও টোটো উল্টে যাচ্ছে, তো আবার কখনও উল্টে যাচ্ছে বাইক ও সাইকেল। এছাড়াও পথ চলতি সাধারণ মানুষ গর্তে পড়ে যাচ্ছেন মাঝে মধ্যেই। এর ফলে এলাকার মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছে। এ বিষয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা বলেন , প্রায় প্রত্যেকদিনই কোনও না কোনও দুর্ঘটনা ঘটছে এই এলাকায়। যে কোনও সময় বড়সড় কোনও বিপদ ঘটতে পারে। বিগত কিছুদিন আগেই রাস্তায় থাকা গর্তের মধ্যে পড়ে মৃত্যু হয়েছে এক স্কুল শিক্ষকের। তাই তারা আশঙ্কা করছেন, যেন এই ঘটনার আবার পুনরাবৃত্তি না হয়।
advertisement
আরও পড়ুন : সেতু নাকি দোলনা ধরতে পারবেন না! তার ওপর দিয়েই প্রতিদিনের যাতায়াত
এ বিষয়ে পুরুলিয়া পৌরসভার পুরপ্রধান নবেন্দু মহালি বলেন , গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটি পিডব্লিউডির তত্ত্বাবধানে মধ্যে রয়েছে। কিন্তু শহরের মানুষ এর ফলে বিপাকে পড়ছেন। তাই বড়সড় দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, তার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে পৌরসভা। সাময়িকভাবে যাতে ওই রাস্তাটি চলাচলের উপযোগী হয়ে ওঠে তার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বিগত বেশ কিছুদিন আগেই পুরুলিয়া-ধানবাদ ১৮-নম্বর জাতীয় সড়কে বিশালাকার একটি গর্তে পড়ে মৃত্যু হয়েছিল সুরজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় নামে বছর ৩৬-এর একজন প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকের। সেই ঘটনায় রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছিল সর্বত্র। তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নিতে হয়েছিল জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে। এই ঘটনার যাতে কোনওভাবেই পুনরাবৃত্তি না ঘটে, তার জন্যই তৎপর হচ্ছে পুরুলিয়া পৌরসভা।