সূত্রের খবর, মঙ্গলবার গভীর রাতে আদ্রা থেকে হুড়া ফেরার পথে গামারকুড়ি গ্রামের ব্রিজের কাছে জীতেনের মোটরসাইকেলটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি কালভার্টে ধাক্কা মারে। এতে গুরুতরভাবে আহত হন তিনি। দুর্ঘটনার পর স্থানীয় বাসিন্দারা তৎক্ষণাৎ খবর দেন কাশীপুর থানায়। পুলিশ এসে জীতেনকে উদ্ধার করে প্রথমে কল্লোলী গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করে। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে পুরুলিয়া দেবেন মাহাতো সদর হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সেখান থেকেও উন্নত চিকিৎসার জন্য দুর্গাপুরে নিয়ে যাওয়ার পথে বুধবার বিকেলে দুঃখজনকভাবে মৃত্যু হয় তাঁর।
advertisement
আরও পড়ুন: সিভিক তো নয় যেন…! ডিউটির পাশাপাশি সাপ ধরতে এক্সপার্ট, কেন করেন এসব? জানুন
ঘটনায় গভীর শোকের ছায়া নেমে এসেছে জীতেনের পরিবার ও তার গ্রাম লক্ষণপুরে। সহকর্মী পুলিশ কর্মীরা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা তার অকালপ্রয়াণে শোকাহত। এদিন জীতেনের বাড়িতে তাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন পুলিশের আধিকারিক, সহকর্মী সিভিক ভলেন্টিয়াররা ও পুরুলিয়ার ওই এলাকার প্রাক্তন বিধায়ক স্বপন কুমার বেলথরিয়া এবং বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
প্রাক্তন বিধায়ক স্বপন কুমার বেলথরিয়া বলেন, “জীতেন খুবই ভাল ছেলে ছিল। কর্তব্যনিষ্ঠ, পরিশ্রমী এবং সকলের প্রিয়। এভাবে অকালে ওকে হারানো অত্যন্ত বেদনাদায়ক। আমরা তার পরিবারের পাশে আছি।” জীতেন সেনাপতির মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ হুড়া থানার পুলিশবাহিনী এবং লক্ষণপুর গ্রাম।






