প্রথমত পরিবেশবান্ধব পাট ব্যবহার করে নান্দনিক ও ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী তৈরি করা। পাশাপাশি এই উদ্যোগের মাধ্যমে মাধ্যমে গ্রামীণ মহিলাদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলা। প্রশিক্ষণ শিবিরে পাট দিয়ে দুর্গা, কালী ও গণেশের মূর্তি, সিনারি, ফুলদানি সহ নানা ধরনের আকর্ষণীয় ও শৈল্পিক সামগ্রী তৈরির হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রশিক্ষণ শিবির শেষে শিক্ষার্থীদের হাতে শংসাপত্র তুলে দেন সংস্থার ডিরেক্টর ড. গৌরাঙ্গ কর ও মানবাজার ১ নং ব্লকের বিডিও দেবাশীষ ধর, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সবিতা মুদি, বিশিষ্ট কৃষি বিজ্ঞানী ড. এস সৎপথী সহ অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
advertisement
কৃষি বিজ্ঞানী ড. রীতেশ সাহা বলেন, “মানবাজার এলাকাকে প্লাস্টিক মুক্ত করার জন্য মহিলাদের জুট ব্যাগ তৈরি করতে শেখানো হবে এবং সেই জুট ব্যাগ বাজারে সরবরাহ করা হবে। এতে একদিকে যেমন পরিবেশ রক্ষা হবে, তেমনই মহিলাদের আয়ের নতুন পথ খুলে যাবে।” অন্যদিকে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী মামণি বাউরী, সুলোচনা সহিস, লক্ষী রজকরা জানান, “এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তারা নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পেয়েছেন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তাঁদের বক্তব্য, পাটজাত সামগ্রী তৈরির মাধ্যমে ভাল রোজগার করা সম্ভব হবে এবং এর ফলে পরিবার ও সমাজে তাঁদের আত্মসম্মান আরও বৃদ্ধি পাবে বলে তাঁরা আশাবাদী।” এই ধরনের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে গ্রামীণ মহিলাদের আত্মনির্ভরতা বৃদ্ধি পাবে এবং ভবিষ্যতে পাটজাত হস্তশিল্প তাঁদের জীবিকা নির্বাহের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠবে।





