মেপে দেওয়া হয়েছে যোগ্যতার মাপকাঠি। স্বাভাবিকভাবে প্রাথমিক স্কুলগুলিতে নতুন প্রধান শিক্ষক নিযুক্ত হলে বাড়বে পড়ার মান। খুশির হাওয়া অভিভাবক থেকে শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে। আগামী ১৬ এপ্রিল থেকে ৩০ এপ্রিলের মধ্যে যোগ্য এবং ইচ্ছুক শিক্ষক-শিক্ষিকারা আবেদন জানাতে পারবেন।
সাপের কামড়ের ‘রাজধানী’! আবহাওয়া অনুযায়ী বদলে যায় এই সাপের বিষের প্রভাব! নতুন গবেষণায় যা জানা গেল…!
advertisement
সংসদের দেওয়া নির্দিষ্ট বয়ান বা ফর্মাটে আবেদন জানাতে হবে অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক বা এসআই-এর কার্যালয়ে। ডিপিএসসি-র প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রধান শিক্ষক পদে আবেদনের জন্য শিক্ষকদের ২০০১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর বা তার আগে নিযুক্ত শিক্ষকের মাধ্যমিক পাশ এবং ১ বছর বা ২ বছরের শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, ২০০১ সালের ৩ সেপ্টেম্বরের পর থেকে ২০০৫ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নিযুক্ত শিক্ষকদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।
ভারতে রেল সফরে খাবার অর্ডার করলেন ব্রিটিশ পর্যটক, যা ঘটল তাঁর সঙ্গে, অভিজ্ঞতা জানালেন ভিডিওতে!
২০০৫ সালের ৩১ ডিসেম্বরের পর থেকে আজ পর্যন্ত নিযুক্ত শিক্ষকদের ক্ষেত্রে এই যোগ্যতার মাপকাঠি হলউচ্চ মাধ্যমিকে ৫০ শতাংশ নম্বর বা স্নাতক এবং দু’বছরের ডি.এল.এড বা পিটিটিআই প্রশিক্ষণ। এ ছাড়াও স্পেশাল ডি.এড, স্পেশাল বি.এড বা সাধারণ বি.এড করা থাকলে ৬ মাসের ব্রিজ কোর্স সম্পূর্ণ থাকতে হবে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কোনও ইন্টারভিউ হবে না। সেলফ অ্যাসেসমেন্টে ৩০ নম্বর থাকবে।
এই নিয়োগ হবে সার্কেল বা চক্র অনুযায়ী অর্থাৎ শিক্ষক-শিক্ষিকারা নিজেদের সার্কেলেই প্রধান শিক্ষক বা প্রধান শিক্ষিকা হতে পারবেন। জেলায় মোট শূন্যপদ প্রায় আড়াই হাজার।অভিজ্ঞতাকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হবে বলেও জানানো হয়েছে। বিশদে জানতে ডিপিএসসি এর প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি দেখতে পারেন।
রঞ্জন চন্দ