৫ম জেনারেশন ফাইটার জেট প্রযুক্তিতে পিছোলেও বিশেষ এই ক্ষেত্রে চিন, ইউরোপকে টেক্কা ভারতের! ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সাফল্যে আপনি গর্বিত হবেন!

Last Updated:
5th gen fighter jet: ভারতের সেনাবাহিনী স্বনির্ভর অস্ত্র উৎপাদনে মনোনিবেশ করেছে। DRDO ও Bharat Electronics Limited তৈরি করেছে Swordfish LRTR, যা ১৫০০ কিমি দূর থেকে মিসাইল শনাক্ত করতে পারে!
1/8
বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনীর একটি রয়েছে ভারতের। যদিও রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ এখনও অর্জন হয়নি, তবু নিজের অঞ্চলে ভারতের সেনাবাহিনী কোনও অংশে সুপারপাওয়ারদের থেকে কম নয়। এক সময় এই বিশাল সেনার জন্য অস্ত্র আমদানির উপর নির্ভর করত ভারত, কিন্তু এখন সময় বদলেছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র তৈরিতে ভারতীয় বিজ্ঞানীরা আত্মনির্ভরতা অর্জন করেছেন।
বিশ্বের বৃহত্তম সেনাবাহিনীর একটি রয়েছে ভারতের। যদিও রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদ এখনও অর্জন হয়নি, তবু নিজের অঞ্চলে ভারতের সেনাবাহিনী কোনও অংশে সুপারপাওয়ারদের থেকে কম নয়। এক সময় এই বিশাল সেনার জন্য অস্ত্র আমদানির উপর নির্ভর করত ভারত, কিন্তু এখন সময় বদলেছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র তৈরিতে ভারতীয় বিজ্ঞানীরা আত্মনির্ভরতা অর্জন করেছেন। (Representative Image: AI)
advertisement
2/8
এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হল ভারতীয় বায়ুসেনার ফাইটার জেটের ঘাটতি। বিশ্ব যখন পঞ্চম ও ষষ্ঠ প্রজন্মের ফাইটার জেটের দিকে এগোচ্ছে, তখন ভারত এখনও ৪.৫ প্রজন্মের উপর নির্ভরশীল। রাফাল ও সুখোই-৩০ এমকেআই ছাড়া ভারতের হাতে আর বিশেষ কিছু নেই। তার উপর রয়েছে সংখ্যাগত ঘাটতি—বায়ুসেনার প্রয়োজন ৪২টি স্কোয়াড্রনের, অথচ বর্তমানে কেবল ৩১টি স্কোয়াড্রন সক্রিয়।
এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হল ভারতীয় বায়ুসেনার ফাইটার জেটের ঘাটতি। বিশ্ব যখন পঞ্চম ও ষষ্ঠ প্রজন্মের ফাইটার জেটের দিকে এগোচ্ছে, তখন ভারত এখনও ৪.৫ প্রজন্মের উপর নির্ভরশীল। রাফাল ও সুখোই-৩০ এমকেআই ছাড়া ভারতের হাতে আর বিশেষ কিছু নেই। তার উপর রয়েছে সংখ্যাগত ঘাটতি—বায়ুসেনার প্রয়োজন ৪২টি স্কোয়াড্রনের, অথচ বর্তমানে কেবল ৩১টি স্কোয়াড্রন সক্রিয়। (Representative Image: AI)
advertisement
3/8
স্বদেশি যুদ্ধবিমান *Tejas Mk1A* ও *Tejas Mk2* তৈরি করেছে ভারত। কিন্তু উৎপাদনে দেরি হওয়ায় চিন্তিত সেনাবাহিনী। বায়ুসেনা প্রধানও এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তবে সরকার উদ্যোগ নেওয়ায় শিগগিরই উৎপাদন গতি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
স্বদেশি যুদ্ধবিমান *Tejas Mk1A* ও *Tejas Mk2* তৈরি করেছে ভারত। কিন্তু উৎপাদনে দেরি হওয়ায় চিন্তিত সেনাবাহিনী। বায়ুসেনা প্রধানও এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তবে সরকার উদ্যোগ নেওয়ায় শিগগিরই উৎপাদন গতি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। (Representative Image: AI)
advertisement
4/8
এই আবহে, এক অন্য খাতে বড় সাফল্য পেয়েছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা—রাডার প্রযুক্তি। এতদিন এই খাতে ইউরোপীয় দেশগুলির একচেটিয়া আধিপত্য ছিল। ফ্রান্স, ব্রিটেন ও সুইডেনের *Thales Ground Master Series*, *Saab Giraffe*, *BAE Systems*-এর মতো রাডারগুলি Active Electronically Scanned Array (AESA) প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে। NATO-ও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে।
এই আবহে, এক অন্য খাতে বড় সাফল্য পেয়েছেন ভারতীয় বিজ্ঞানীরা—রাডার প্রযুক্তি। এতদিন এই খাতে ইউরোপীয় দেশগুলির একচেটিয়া আধিপত্য ছিল। ফ্রান্স, ব্রিটেন ও সুইডেনের *Thales Ground Master Series*, *Saab Giraffe*, *BAE Systems*-এর মতো রাডারগুলি Active Electronically Scanned Array (AESA) প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে। NATO-ও এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে। (Representative Image: AI)
advertisement
5/8
এই প্রযুক্তির জগতে এখন ভারত বড় সাফল্য পেয়েছে। *DRDO* ও *Bharat Electronics Limited* যৌথভাবে তৈরি করেছে *Swordfish Long Range Tracking Radar (LRTR)*। এটি ১৫০০ কিমি দূর থেকে ব্যালিস্টিক মিসাইল শনাক্ত করতে পারে। সামান্য আপগ্রেড করলেই এই পরিসীমা আরও বাড়ানো সম্ভব। এর অর্থ, পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতের বিরুদ্ধে কোনও ষড়যন্ত্র শুরু হলেই সেনা মুহূর্তে জানতে পারবে। এই রাডার ভারতের স্বদেশি ব্যালিস্টিক মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমে বসানো হচ্ছে। ইউরোপের বর্তমান রাডারগুলি এখনও ১০০০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত বস্তু শনাক্ত করতে পারে।
এই প্রযুক্তির জগতে এখন ভারত বড় সাফল্য পেয়েছে। *DRDO* ও *Bharat Electronics Limited* যৌথভাবে তৈরি করেছে *Swordfish Long Range Tracking Radar (LRTR)*। এটি ১৫০০ কিমি দূর থেকে ব্যালিস্টিক মিসাইল শনাক্ত করতে পারে। সামান্য আপগ্রেড করলেই এই পরিসীমা আরও বাড়ানো সম্ভব। এর অর্থ, পাকিস্তানের মাটি থেকে ভারতের বিরুদ্ধে কোনও ষড়যন্ত্র শুরু হলেই সেনা মুহূর্তে জানতে পারবে। এই রাডার ভারতের স্বদেশি ব্যালিস্টিক মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমে বসানো হচ্ছে। ইউরোপের বর্তমান রাডারগুলি এখনও ১০০০ কিমি দূরত্ব পর্যন্ত বস্তু শনাক্ত করতে পারে। (Representative Image: AI)
advertisement
6/8
ভারতের *Virupaksha Radar*-ও বিশ্বকে বিস্মিত করেছে। এটি ২৪০০-রও বেশি গ্যালিয়াম নাইট্রাইড উপাদান ব্যবহার করে কাজ করে। কার্যক্ষমতার দিক থেকে এটি ইউরোপের *Saab GlobalEye System*-কেও ছাপিয়ে গিয়েছে। এই সাফল্য চিন ও ইউরোপ—উভয়ের জন্যই এক বড় চ্যালেঞ্জ।
ভারতের *Virupaksha Radar*-ও বিশ্বকে বিস্মিত করেছে। এটি ২৪০০-রও বেশি গ্যালিয়াম নাইট্রাইড উপাদান ব্যবহার করে কাজ করে। কার্যক্ষমতার দিক থেকে এটি ইউরোপের *Saab GlobalEye System*-কেও ছাপিয়ে গিয়েছে। এই সাফল্য চিন ও ইউরোপ—উভয়ের জন্যই এক বড় চ্যালেঞ্জ। (Representative Image: AI)
advertisement
7/8
চিনের বর্তমান প্রযুক্তি ৫০০০ কিমি পর্যন্ত শনাক্ত করতে পারে, কারণ তাদের রয়েছে বড় আকারের *phased array radar system*। তবে ভারতের প্রযুক্তিও প্রয়োজন অনুসারে রেঞ্জ বাড়াতে সক্ষম।
চিনের বর্তমান প্রযুক্তি ৫০০০ কিমি পর্যন্ত শনাক্ত করতে পারে, কারণ তাদের রয়েছে বড় আকারের phased array radar system। তবে ভারতের প্রযুক্তিও প্রয়োজন অনুসারে রেঞ্জ বাড়াতে সক্ষম। (Representative Image: AI)
advertisement
8/8
এক সময় চিনের আধিপত্য ছিল এই খাতে। এমনকি ভারতের ওড়িশার এপিজে আব্দুল কালাম সেন্টার থেকে কোনও মিসাইল টেস্ট হলেও চিন সেটির খবর পেয়ে যেত। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। ভারতও এই খাতে দাঁড়িয়ে গিয়েছে সমান উচ্চতায়।
এক সময় চিনের আধিপত্য ছিল এই খাতে। এমনকি ভারতের ওড়িশার এপিজে আব্দুল কালাম সেন্টার থেকে কোনও মিসাইল টেস্ট হলেও চিন সেটির খবর পেয়ে যেত। কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। ভারতও এই খাতে দাঁড়িয়ে গিয়েছে সমান উচ্চতায়। (Representative Image: AI)
advertisement
advertisement
advertisement