আলু তুলে গুদামজাত করার উপদেশ কৃষি দফতরের। একদিকে পড়ছে আলুর দাম। এবছর আলু চাষ হয়েছে দেদার। তার মধ্যে একসময় আলুর দাম নেমেছিল পাঁচ টাকা কিলো। সুফল বাংলার তরফ থেকে কিছু আলু কেনা হয় ১০ টাকা কিলো দামে। তার মধ্যে মাথার উপর খাঁড়ার মত ঝুলছে প্রকৃতি।
আরও পড়ুন: শুশুনিয়াতে সোনালি হরিণ! পর্যটন মানচিত্রে নতুন অধ্যায় লিখতে মুখিয়ে বাঁকুড়া
advertisement
আর তার মাঝেই যদি শেষ বেলায় আলু তুলতে না পারেন চাষিরা তাহলে বেদম ক্ষতি। সেই জন্য তড়িঘড়ি মাঠের আলু তুলতে দেখা গেল কৃষকদের। হাতে লাঙল নিয়ে জমি থেকে তোলা হচ্ছে আলু। এই বছর বিঘার পর বিঘা জমিতে শুধু আলু আর আলু।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
দাম নেমেছিল পাঁচ টাকা প্রতি কেজি। সুফল বাংলার মাধ্যমে কিছু কিছু আলু চাষে বিক্রি করছেন আলু ১০ টাকা কেজিতে, কিন্তু অধিকাংশকেই দ্বারস্থ হতে হচ্ছে কোল্ড স্টোরেজের। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত মাঠের আলু ঘরে তুলতে পারেনি বহু চাষি। আর তার মধ্যেই দেদার বৃষ্টির সম্ভাবনা। মাটির আলু মাটিতেই কি তাহলে রয়ে গেল? সেই উত্তর খুঁজে বাঁকুড়ার কৃষকরা।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





