বছরের অন্য সময়গুলোতে এই নদীর জল অনেকটাই শুকিয়ে যায়। যে কারণে নদী তীরবর্তী রাস্তাটি শুকনো থাকে, যা মানুষজনের চলাচলের পক্ষে অনেকটাই সুবিধা হয়। কিন্তু বর্ষার সময় বর্ষার জল পেয়ে এই নদী ফুলে ফেঁপে ওঠে। বেড়ে যায় নদীর জলস্তর এবং নদীর তীরবর্তী কাঁচা রাস্তাটি ও কাদা জল খানাখন্দে ভরে যায়। যা চলাচলের পক্ষে একেবারেই অযোগ্য হয়ে ওঠে। তখন এই সেতু দিয়ে পারাপার করা রীতিমত ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
advertisement
আরও পড়ুন: দোল যাত্রায় বাজি পোড়ানো! দেখতে কাতারে কাতারে ভিড় এপাড়া থেকে ওপাড়ার! কোথায় রয়েছে এমন ট্র্যাডিশন
বর্তমানে এই সেতুটির বেশ কিছুটা অংশ খারাপ হয়ে গেছে। মোটরবাইক বা এমনি চলাচলের সময় সেতুটি দুলছে। অনেকেই এই সেতু পারাপারের সময় দুর্ঘটনার কবলেও পড়েছেন। বর্তমানে এলাকাবাসীরা এখানে একটি পাকা সেতুর দাবি তোলেন। যদিও এ দাবি তাদের বহুদিনের। নান্দাই পঞ্চায়েতের প্রধান রাখি হালদারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, প্রত্যেক বছরই পঞ্চায়েতের তরফ থেকে সেতুটিকে মেরামত করে দেওয়া হয় এবং যাতে এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণ করা হয় সেই নিয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও কথা বলেছেন তারা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এছাড়াও তিনি জানান, এলাকার বিধায়ক তথা মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখেছেন এবং এখানে একটি পাকা সেতু নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছেন। বর্তমানে সেতুটির যেই অংশটি ভেঙে গেছে পঞ্চায়েতের তরফ থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সেটিকে ঠিক করে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে এমনটাই এদিন জানান তিনি।
মৈনাক দেবনাথ





