কর্ম সূত্রে যাঁরা বাড়ির বাইরে থাকেন তাঁরা এই সময় ঘরে ফেরেন। বাড়ির মেয়েরাও শ্বশুরবাড়ি থেকে বাপেরবাড়ি আসেন। গোটা গ্রাম মেতে ওঠে সমৃদ্ধির দেবীর আরাধনায়। পুজো উপলক্ষে গ্রামে বসেছে মেলা। প্রতিটি বাড়িতে আসে আত্মীয়-স্বজন। রাতভর চলে দেবীর আরাধনা। আট থেকে আশি সব বয়সের মানুষ এই পুজোয় শামিল হন। দিনদিন আড়ম্বর বাড়ছে এই পুজোর।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Virat Kohli: ‘খেলাটা ছাড়বে কবে?’ দেশের এক নম্বর তারকাকে বিরাট প্রশ্ন! ভারত ৪৬-এ শেষ হতেই হইচই
একেবারে দুর্গাপুজোর মতন করেই হয় লক্ষ্মী পুজোর আরাধনা। পাঁচ দিনব্যাপী উৎসবের মেজাজে মেতে ওঠেন গ্রামের মানুষজন। পাঁচ দিন ধরে বসে মেলা। কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর এমন ধুমধাম করে পালিত হতে আর অন্য কোথাও দেখা যায় না, এমনটাই বলছেন গ্রামের মানুষরা। মূলত ধন সম্পদের দেবী লক্ষ্মীকে তারা আরাধনা করেন কারণ গ্রামের বেশিরভাগ মানুষই কৃষক। যাতে সুজলা সুফলা শস্য শ্যামলা হয় তাদের জমি এবং তাতে যাতে সোনার ধান ফলে সেই আশাতেই লক্ষ্মীর আরাধনায় মেতে ওঠেন গ্রামের মানুষজন।
রাহী হালদার