TRENDING:

Burdwan News || বর্ধমানের শশাঙ্ক জলাভূমিকে নবরূপে ফিরে পেতে চান বাসিন্দারা

Last Updated:

Burdwan News || সুইমিং পুল থেকে শুরু করে বোটিংয়ের ব্যবস্থা থাকুক, বিনোদন পার্ক গড়ে তুলে কর্মসংস্থান বাড়ানো হোক, দাবি এলাকাবাসীর৷  

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#শরদিন্দু ঘোষ,  বর্ধমান: বর্ধমানের শশাঙ্ক জলা সংস্কার হোক, এমনটাই চাইছেন শহরের বাসিন্দারা। তাঁদের দাবি, সংস্কার না হওয়া এই জলাভূমি থেকে মশার উপদ্রব ব্যাপকভাবে বাড়ছে। এলাকার সব নর্দমার জল এই জলায় গিয়ে পড়ছে। তার ফলে বাড়ছে দূষণ। দুর্গন্ধও ছড়াচ্ছে। এই এলাকা সংস্কার করে তাকে সুন্দর করে গড়ে তোলা হোক। সুইমিং পুল থেকে শুরু করে বোটিংয়ের ব্যবস্থা থাকুক, বিনোদন পার্ক গড়ে তুলে কর্মসংস্থান বাড়ানো হোক, দাবি এলাকাবাসীর৷
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি
advertisement

বর্ধমান শহরের প্রাণকেন্দ্র কার্জন গেটের এক কিলোমিটারের মধ্যেই এই জলাভূমি। পূর্ব দিকে আনন্দপল্লি, পশ্চিমে শ্রীপল্লি, ডানদিকে জি টি রোড। এই জি টি রোডের পাশেই বিশাল শশাঙ্ক জলা।  শত  বিঘেরও বেশি তার আয়তন। এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, বর্ধমান শহরের শেষ প্রান্তে গোলাপবাগের পাশে রয়েছে কৃষ্ণসায়র পার্ক। আর কোথাও এর মতো বিনোদন পার্ক নেই। তাই শশাঙ্ক জলাকে সংস্কার করে তার সৌন্দর্যায়নে উদ্যোগী হতে পারে বর্ধমান পুরসভা বা বর্ধমান উন্নয়ন সংস্থা।  তাহলে প্রাকৃতিক ভারসাম্য যেমন রক্ষা হবে, তেমনই তৈরি হবে স্থায়ী সম্পদ। এলাকার আর্থসামাজিক পরিকাঠামোও বদলে যাবে।

advertisement

আরও পড়ুন- এই প্রথম! দেশের শীর্ষ বিজ্ঞান সংস্থার প্রধান পদে মহিলা, জয় জয়কার নল্লাথাম্বির

অভিযোগ, এই জলাভূমি পতিত অবস্থায় পড়ে থাকায় দিন দিন তা জবরদখলকারীদের হাতে চলে যাচ্ছে। আয়তনে ছোট হচ্ছে এই শশাঙ্ক জলা। পুরসভা কর্তৃপক্ষ  জানিয়েছেন, ওই জায়গা ব্যক্তি মালিকানাধীন। তাছাড়া জায়গার মালিকানা নিয়ে হাইকোর্টে মামলা হয়েছে বলে শোনা গিয়েছিল। তবুও  কীভাবে সেই জলাভূমি সংস্কার করা যায় তা ভেবে দেখা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুরসভা কর্তৃপক্ষ।

advertisement

আরও পড়ুন- দেশের আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের জন্য জাদুঘর বানানো উচিত: প্রধানমন্ত্রী মোদি

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
প্রয়োজন পড়বে না পুকুর বা জলাশয়ের দুরন্ত পদ্ধতিতেই মাছের ব্যবসা করলেই আয় হবে লক্ষাধিক
আরও দেখুন

বাসিন্দাদের বক্তব্য, ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গাতেও সরকার চাইলেই জল ধরো, জল ভরো প্রকল্পে অর্থ বিনিয়োগ করতে পারে। ১০০ দিনের কাজে ব্যক্তি মালিকানাধীন পুকুর সংস্কারের মত এই জলাশয় সংস্কারের বিষয়টি ভেবে দেখতে পারে প্রশাসন। এই জলাভূমি যাতে কোনওভাবেই কংক্রিটের জঙ্গলে পরিণত না হয় তা নিশ্চিত করতে প্রশাসনকেই উদ্যোগী হতে হবে বলে মনে করছেন বাসিন্দারা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Burdwan News || বর্ধমানের শশাঙ্ক জলাভূমিকে নবরূপে ফিরে পেতে চান বাসিন্দারা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল