ফলে এবার এখানেই উৎপন্ন হবে তেল। পাঠানো হবে বাইরে। ইতিমধ্যে তেলের মিলটি ঘুরে দেখেছেন পাথরপ্রতিমার বিধায়ক সমীর কুমার জানা। এই তেলের মিল তৈরি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন তিনি। বর্তমানে সর্ষে বাইরে থেকে কিনে আনা হয়েছে। পরবর্তী সময়ে শীতকালের পর থেকে এই এলাকায় যে সমস্ত সর্ষে উৎপন্ন হবে, তা কিনে নেওয়া হবে। ফলে তখন আর বাইরে থেকে সর্ষে আনতে হবেনা।
advertisement
আরও পড়ুন : শিক্ষকের নামে লজ্জা! বিদ্যালয়ে বসেই সুখটান, বিবাদের জেরে শিকেয় উঠেছে পড়াশোনা! টাইট দিলেন অভিভাবকরা
এ নিয়ে দক্ষিণ লক্ষীনারায়ণপুর সমবায় সমিতির ম্যানেজার যুধিষ্ঠীর মন্ডল জানিয়েছেন, তেলের মিলে স্থানীয়ভাবে তেল তৈরি হবে। ফলে ভেজাল জিনিসটিও থাকবেনা। কেউ মনে করলে এখান থেকে বীজ দিয়ে সরাসরি তেল তৈরি করে নিয়ে যেতে পারবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
শুধু সরিষার তেল নয় এখান থেকে নারকেল তেল, তিলের তেল ও সূর্যমুখী তেল তৈরি করা হবে পরবর্তী কালে। সেই লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। যার ফলে ভবিষ্যতে এই এলাকা তেল উৎপাদনে স্বনির্ভর হয়ে উঠবে। এই এলাকা থেকে উৎপাদিত তেল চাহিদা মেটাবে স্থানীয় ভাবে। পরে এখান থেকেই বাইরে তেল পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।