এর জেরেই চরম যাত্রী হয়রানির শিকার মানুষজন। দমদম স্টেশনের ইন্টারলকিং এর কাজের জন্য বাহান্ন ঘণ্টা ট্রেন চলাচল নিয়ন্ত্রণের কথা আগেই জানানো হয়েছে।
১৬ তারিখ রাত বারোটা থেকে ১৮ তারিখ বিকেল চারটে পর্যন্ত ১৪৩ টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে বলেই খবর। তবে ঘুর পথে ৪৬ ট্রেন চালানো হচ্ছে এমনটাই পূর্ব রেল সুত্রে খবর।
advertisement
আরও পড়ুন- আগামী ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গে কালবৈশাখীর সম্ভাবনা!বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
তিনটি দূরপাল্লার ট্রেনও বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেল দফতর। দমদম জংশনে রেলের লাইনের কাজের জন্য অনেক গাড়ি ক্যানসেল করা আছে। পূর্ব ঘোষণা থাকলেও ব্যস্ততম এই রেলপথ ব্যবহার করে প্রতিদিন লক্ষাধিক মানুষ প্রয়োজনে যাতায়াত করে থাকেন। তাই এদিন প্রয়োজনের ট্রেন বাতিল করায় কিছুটা হলেও সমস্যায় পড়েছেন রেল যাত্রীরা।
আরও পড়ুন- বেপরোয়া টোটো, উল্টে গিয়ে প্রাণ গেল চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীর! আগুন জ্বলল হাওড়ায়
হয়রানির শিকার হতে হয়েছে বহু মানুষকে। এই কয়েকদিন শিয়ালদহ-রানাঘাট, শিয়ালদহ-হাসনাবাদ, বনগাঁ শাখা সহ একাধিক লোকাল বাতিল ঘোষণা করা হয়েছে। নিত্যযাত্রীরা অনেকেই বাসে বা প্রাইভেট গাড়িতে গন্তব্যে পৌঁছাচ্ছেন।
৫২ ঘণ্টা পর আবার স্বাভাবিকভাবেই সব ট্রেন চলাচল করবে বলে রেলের তরফ থেকে জানানো হয়েছে। তবে অন্য দিনের তুলনায় এদিন বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রীদের যে ভিড় চোখে পড়ে, তা অনেকটাই হালকা।
বাসে ভিড়ের কারণে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে হয় বহু যাত্রীকে। এমনকী অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার অভিযোগ ওঠে যাত্রীবাহী পরিবহনের ক্ষেত্রে। আগামীকালও এই দুর্ভোগ পোহাতে হবে যাত্রীদের।
Rudra Narayan Roy