তবে এত বড় কাজের জন্য কেন্দ্র সরকারকেও উদ্যোগী হতে হবে বলে জানান মন্ত্রী। তিনি বলেন, " কেন্দ্র সরকারের উচিত এই গঙ্গা ভাঙনের দায়িত্ব নেওয়া। " শুক্রবারেও কিন্তু ভাঙন অব্যাহত সামশেরগঞ্জ। শুক্রবার ভোর রাতে গঙ্গা ভাঙনে তলিয়ে যায় সামশেরগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী ঘনশ্যামপুরের পুরাতন কবরস্থানের প্রাচীরের একাংশ। তলিয়ে যায় বেশ কিছু ফাঁকা জায়গা।
advertisement
আরও পড়ুন : নজিরবিহীন! নাসিকা হারানো মহিলার হাতে বেড়ে উঠল অন্য নাক, তার পর বসানো হল মুখের নির্দিষ্ট স্থানে
শুধু কবরস্থানের প্রাচীরের একাংশ নয় গোটা কবরস্থানটাই গঙ্গায় তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় গ্রামবাসীরা। শীতের শুরুতেও ভাঙন অব্যাহত থাকায় আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। সকলের একটাই দাবি বোল্ডার দিয়ে স্থায়ীভাবে গঙ্গার পাড় বাঁধানো হোক।
আরও পড়ুন : শীতে নবাবের জেলায় বেড়াতে যাবেন? হাজারদুয়ারীতে প্রবেশের নিয়মে বড় বদল
স্থানীয় বাসিন্দা রিনা বিবি বলেন, " খুব কষ্ট করে বিড়ি বেঁধে একটা বাড়ি তৈরি করেছিলাম। কিন্তু সেটা চোখের সামনে নদীতে তলিয়ে গেল। আমাদের বাড়ি ঘর নেই জমিও নেই। আমরা পাশের একটা গোডাউনে থাকছি। " সুমেরা বিবি বলেন, " আমাদের বাড়ি ঘর জমি জায়গা কিছু নেই। গোটা গ্রাম একটু একটু করে তলিয়ে যাচ্ছে। আমরা এখন গ্রামের স্কুলে থাকছি। আমি চাই গঙ্গার পাড় বাধিয়ে দেওয়া হোক। নাহলে গোটা গ্রামকে রক্ষা করা যাবেনা। "