ওই কেন্দ্রে প্রবেশ করলেই দেখা যায় মাথার উপর খোলা আকাশ। দেওয়ালে ধরেছে ফাটল, মুহুর্তেই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা। ঝোপে ঝাড়ে ভর্তি, মাঝে মধ্যেই সাপ ও বিভিন্ন বিশাক্ত পোকামাকড় ঢুকে পড়ে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে। মাথার উপর টিনের আচ্ছাদনটুকুও নেই। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই সরকারি পরিষেবা দিচ্ছেন অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীরা। যে কোনও সময় ঘটতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। আতঙ্কে রয়েছেন অভিভাবকেরা।
advertisement
আরও পড়ুন: ফুঁসতে থাকা অজয়ের জন্য কয়েক হাজার মানুষের জীবিকা সঙ্কটের মুখে!
এই বিষয়ে অভিভাবকেরা বলেন, তাঊরা অনেকটাই আতঙ্কের মধ্যে বাচ্চাদের এই আইসিডিএস সেন্টারে পাঠাচ্ছেন। যে কোনও সময় বিপদ ঘটতে পারে। এই বিষয়ে পুরুলিয়া জেলা পরিষদের সভাধিপতি নিবেদিতা মাহাত বলেন, যে সমস্ত আইসিডিএস সেন্টারগুলি ভগ্নদশা হয়ে রয়েছে সেগুলির একটি তালিকা প্রস্তুত করার জন্য বিডিওদের বলা হয়েছে। সে তালিকা হাতে পাওয়ার পর আমরা খুব শীঘ্রই এই আইসিডিএস সেন্টারগুলিকে মেরামত করার উদ্যোগ নেব।
শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি