আরও পড়ুন: গরমের ছুটি শেষ হতে না হতেই পুজোর ছুটির প্ল্যানিং শুরু, রেলের বিশেষ ব্যবস্থা যাত্রীদের জন্য
শৈশব থেকে নিজের পরিবার থেকে আলাদা হয়ে ঈশ্বরের সেবায় নিজেকে নিয়জিত করে গ্রাম ছেড়ে ছিলেন। পরে গ্রামীণ চিকিৎসক হয়ে গ্রামে ফেরা। ঈশ্বর সেবার পাশাপাশি গ্রামে ফিরে হতদরিদ্র মানুষের জন্য চিকিৎসা পরিষেবা শুরু করেন। নিজের গ্রাম থেকে প্রায় তিন কিলোমিটার দূরত্বে গঙ্গাধরপুর গ্রামে এসে মাত্র ১০ টাকা খরচেই ওষুধ সহ চিকিৎসা পরিষেবা শুরু করেছিলেন। সে সময়ে ২৩-২৪ বছর বয়সী যুবক গ্রামের গুটি কয়েক মানুষের ভরসা হতে পেরেছিল। কিন্তু বর্তমানে কয়েকটা গ্রাম মিলিয়ে হাজারও মানুষের ভরসা সাধু ডাক্তার। একটু সমস্যাতেই গ্রামের মানুষ ছুটে আসে সাধু ডাক্তারের চিকিৎসা কেন্দ্রে।
advertisement
আরও পড়ুন: বাজারে টন টন ইলিশ! জামাইষষ্ঠী শুধু না, এবছর জলের দরে পাবেন ইলিশ! দিঘায় শুধুই ইলিশ
এই ব্যয়বহুল সময়েও মাত্র ৩০-৪০ টাকা তে চিকিৎসা পরিষেবা সহ ওষুধ। হতদরিদ্র মানুষের প্রতি ডাক্তারের আন্তরিকতা এতটাই যে, ডাক্তারের চেম্বার এলেই অর্ধেক রোগ সেরে যায় মানুষের। এ প্রসঙ্গে গ্রামীন চিকিৎসক ডাঃ বরুণ দাস জানান, গ্রামের অধিকাংশ মানুষ দিন এনে দিন খাওয়া পরিবার থেকে আসেন। বহু পরিবারে প্রতিদিনের খাবার জোগাড় করা কঠিন তাদের কাছে। খরচ করে পাশকরা ডাক্তারি পরিষেবা নেওয়ার সামর্থ্য নেই। তিনি আরও বলেন, এমন বেশ কিছু মানুষ আছে যারা ৩০-৪০ টাকা দিতে পারেন না, আবার কয়েকজন মানুষ আসেন, যা খরচ তার থেকে বেশি দেন। এভাবেই দিন চলে যায়, মানুষকে সুস্থ করে আনন্দের মধ্য দিয়ে। আগামী দিনে মানুষের জন্য আরও কিছু করার ইচ্ছে রয়েছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
রাকেশ মাইতি