স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘোড়ারাস এলাকা দিয়ে মামার বাড়ি ফেরার পথে রায়হান হঠাৎই বাইকের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধারে থাকা একটি ইলেকট্রিক পোস্টে সজোরে ধাক্কা মারে। তীব্র শব্দে স্থানীয়রা ছুটে আসেন। দ্রুত তাঁদের উদ্ধার করে বসিরহাট জেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকেরা রায়হানকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
advertisement
অন্যদিকে বাইকের পিছনে বসে থাকা তাঁর এক বন্ধু গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। এহেন দুর্ঘটনায় পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। শোকস্তব্ধ গোটা কোড়াপাড়া এলাকা। স্কুলে বন্ধুবান্ধবের মধ্যেও শোকের আবহ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, এলাকায় প্রায়ই কিশোরদের বাইক নিয়ে বেপরোয়া গতিতে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। কিন্তু প্রশাসনের তরফে তেমন কোনও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয় না। দুর্ঘটনার পর পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গাড়িটি উদ্ধার করেছে এবং ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। প্রশাসনের একাধিক সচেতনতামূলক অভিযান ও ট্রাফিক নিয়মবিধি সত্ত্বেও নাবালকদের হাতে বাইক তুলে দেওয়া কীভাবে রোখা যাবে, তা নিয়ে স্থানীয় মহলে প্রশ্ন উঠছে।






