এই প্রসঙ্গে, পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার বলেন, “আগামিকাল মুখ্যমন্ত্রীর হাত ধরেই আমরা টাকা দেব। আবাসের তালিকায় যোগ্য উপভোক্তাদের পাশাপাশি প্রাকৃতিক বিপর্যয় ও সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী ও যারা অভিযোগ জানিয়েছিলেন তারাও পাবেন। তারাও এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে মোট সংখ্যা ১২ লক্ষ হয়েছে।”
আরও পড়ুন: বাংলাদেশিদের ‘নো এন্ট্রি’! ‘ভাড়া দেব না..’ এবার কড়া পদক্ষেপ বাংলার ‘এই’ জেলায়!
advertisement
অর্থাৎ সংখ্যাটা বিপুল এবং রাজ্যের এই পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে একটি মাইলফলক। কিন্তু, কীভাবে যাবে টাকা?
সোমবার বিকেলে অর্থ দফতর সূত্রে খবর, এই টাকা সরাসরি উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট কিংবা পোস্ট অফিসের অ্যাকাউন্টে সরাসরি পাঠানো হবে। প্রথম কিস্তিতে দেওয়া হবে ৬০ হাজার টাকা। পরের কিস্তিতে দেওয়া হবে ৪০ হাজার টাকা। আর শেষ কিস্তিতে ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। অর্থাৎ প্রতি পরিবার পিছু ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ইন্ডিয়া জোটের নেত্রী মমতা? প্রস্তাব নিয়ে ‘আলোচনা’ চান অভিষেক! বললেন ‘এই ভুলটি..’
যেহেতু রাজ্যই পুরো টাকা দিচ্ছে তাই, প্রকল্পের নাম রাখা হয়েছে ‘বাংলার বাড়ি’। মনে করা হচ্ছে, গড়ে ওঠা বাড়ির উপর ‘বাংলার বাড়ি’ ফলক লাগানো বাধ্যতামূলক করতে পারে নবান্ন।
নবান্ন সূত্রে জানানো হয়েছে, উপভোক্তার সংখ্যা বিপুল। তাই আশা করা হচ্ছে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ১২ লক্ষ উপভোক্তার অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকে যাবে। যাঁদের নাম ফাইনাল লিস্টে রয়েছে, তাঁরা সবাই টাকা পাবেন।