কলকাতা থেকে এই লেথিয়ার দ্বীপে যেতে সময় লাগে মাত্র দু’ঘণ্টা। শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখার নামখানা লোকালে উঠে নামখানা স্টেশনে নামিয়ে নদীপথে যাওয়া যায়। এছাড়া শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখা ক্যানিং লোকালে উঠিয়া ক্যানিং স্টেশনে নামিয়া সেখান থেকে অটো টেকার বাসে করে সজনে খালি আর সজনে খালি থেকে বোর্ড ভাড়া করে অভয়ারণ্যে যেতে পারেন।
advertisement
পর্যটকরা সজনেখালীর সরকারি ট্যুরিস্ট লজে থাকতে পারেন এবং একদিনের ভ্রমণে বন পরিদর্শন করতে পারেন। আবাসন আগে থেকে বুক করতে হবে। এছাড়াও, সুন্দরবন রিজার্ভের কাছাকাছি থাকার অন্যান্য বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। কপাল ভালথাকলে নৌকা থেকে দেখা পাওয়া যেতে পারে রয়াল বেঙ্গল!
কখনও সখনও নদীতে জল খেতে বা স্নান করতে আসে তারা। অন্যদিকে নদীর লবণাক্ত জলে কুমীরের পাশাপাশি নানা প্রজাতির মাছও দেখা যায়।ঘন ম্যানগ্রোভে ঘেরা এই স্থান অন্যতম সুন্দরবনের অন্তর্গত দক্ষিণ ২৪ পরগণার সজনেখালির বন্যপ্রাণ অভয়ারণ্যের আয়তন ৩৬২ বর্গ কিলোমিটার। জঙ্গলের মধ্যে তৈরি করা সুবিশাল ও উঁচু ওয়াচ-টাওয়ার থেকে বন্যপ্রাণ নজরে পড়ে বহু। বনবিবির মন্দির, অভয়ারণ্যের অন্যতম আকর্ষণ। এই জঙ্গলে রঙ-বেরঙের পাখি দেখতে আসেন বহু পর্যটক।
সুমন সাহা