এ বিষয়ে নুপুর কর্মকার বলেন, যাতে মেয়েরা নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারে সেই কারণেই তিনি তাদের সেলাই শেখান। এমনকি যারা আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া তাদের থেকে কোনও টাকা-পয়সাই নেন না তিনি। তাঁর কাছে সেলাই শেখার নির্দিষ্ট কোনও সময় নেই। ছাত্রীদের সুযোগ-সুবিধা মতো তিনি তাঁদের সহযোগিতা করেন। তাঁর এক একটি ব্যাচে ২৫ টি করে মেয়ে সেলাই শেখে। একসঙ্গে তিন থেকে চারটি ব্যাচ করান তিনি।
advertisement
এ বিষয়ে সেলাই শিখতে আসা ছাত্রীরা বলেন, নুপুর কর্মকার তাদেরকে একেবারে হাতে ধরে প্রশিক্ষণ দেন। তাঁর কাছে সেলাই শিখে খুব তাড়াতাড়ি তারা সমস্ত কিছু রপ্ত করে নিতে পারছেন। তারা রোজগার করার পথ খুঁজে পাচ্ছেন। এতে তারা খুবই খুশি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
নুপুর কর্মকারের এই উদ্যোগে বহু মেয়ে উপকৃত হয়েছেন। পুরুলিয়া জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছাত্রীরা তার কাছে সেলাই শিখতে আসে। তার এই উদ্যোগে এখন বাড়িতে বসেই মেয়েরা সেলাইয়ের কাজ করে অর্থ উপার্জন করছে এবং নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলছে।





