TRENDING:

ওঁরা সবাই বিড়ি শ্রমিক! যক্ষ্মার থাবায় মর্মান্তিক দৃশ্য পাড়ায় পাড়ায়! এই জেলার হাল দেখলে চোখে জল আসবে

Last Updated:

Tb Health:মুর্শিদাবাদ জেলায় টিবি আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। বহরমপুর পৌরসভা ও বিড়ি শিল্প অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে আক্রান্তের সংখ্যা বেশি। জেলা স্বাস্থ্য দফতর টিকা ও সচেতনতামূলক শিবিরের মাধ্যমে মোকাবিলা করছে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
জেলায় বাড়ছে টিবি আক্রান্তের সংখ্যা। মোকাবিলায় তৎপর জেলা স্বাস্থ্য দফতর। বহরমপুর পৌর এলাকাতেও বাড়ছে টিউবারকুলাসিস বা টিভি বা যক্ষ্মা আক্রান্তের সংখ্যা। পাশাপাশি সামশেরগঞ্জ, জঙ্গিপুর-সহ মুর্শিদাবাদ জেলার বিড়ি শিল্প অধ্যুষিত এলাকাতে আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি।
advertisement

ট্রেনে সফর করছিলেন ২ সাধু, TT এসে টিকিট দেখতে চাইলে বললেন, ‘বাবা, আমাদের টাকা কোথায়?’ কিন্তু…হাতে এটা কী? যা জানা গেল!

জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে মূলত অপুষ্টি, অতিরিক্ত ধূমপান, ডায়াবেটিকের কারনেই টিবি আক্রান্ত হয়ে থাকে রোগীরা। তবে ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এমনটাই জানিয়েছেন জেলা যক্ষ্মা আধিকারিক ডাঃ আমিনা মারিয়াম।

advertisement

নির্জন রেলস্টেশনে দাঁড়িয়ে ব্যক্তি, ঘিরে ফেলল RPF! ‘তুমি কে?’ জিজ্ঞাসা করতেই…শোরগোল! ফোন এল এয়ারপোর্ট থেকেও

গত ৫বছরে যারা টিবি আক্রান্ত হয়েছিল, টিবি রোগীর সংস্পর্শে যারা ছিলেন, যারা ধূমপান করেন বা করতেন, ডায়াবেটিক রোগী, সহ ষাট ঊর্ধ্বদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ব্লক স্তরে প্রতিটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই টিবি পরীক্ষার সুবিধা রয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও দ্রুত পরীক্ষা করে টিবি ধরা পড়ায় দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা হচ্ছে। খোলা বাজারে টিবির ওষুধ না পাওয়া গেলেও হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে। তবে নিজেরা সচেতন থাকা ও অন্যকে সচেতন করাও টিবি মোকাবিলার অন্যতম পদক্ষেপ বলে জানালেন চিকিৎসকেরা।

advertisement

পায়ের পাতার গড়ন বলে দেবে আপনি ‘কেমন’ মানুষ! কার মনে কী আছে? মিলিয়ে নিন পা দেখে

সিলিং ফ্যানের ‘গরম’ হাওয়ায় ঘেমে স্নান? মাত্র ৭০ টাকা খরচ করলেই…এসির মতো ঠান্ডা হবে ঘর!

এই বিষয়ে বহরমপুর পৌরসভায় পৌরপিতা নাড়ু গোপাল মুখার্জী বলেন, সরকারি নির্দেশিকা মেনে বহরমপুর পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পর্যবেক্ষন চলছে। সচেতনতামূলক স্বাস্থ্য শিবির করা হচ্ছে। যাতে মানুষ আরও সচেতন হয়ে ওঠে। অপুষ্টিতে যারা ভুগছেন এবং যারা টিবি আক্রান্ত এমন রোগী ধরা পড়লে তাদের পর্যাপ্ত খাবার ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে।

advertisement

মুর্শিদাবাদ জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সন্দীপ সান্যাল জানিয়েছেন, মুর্শিদাবাদ জেলাতে গত কয়েক বছরে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হয়েছে টিবি আক্রান্তের সংখ্যা ।মুলত বিড়ি শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকাতে বেশ আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর নজর রাখছে।পাশাপাশি টিকা ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া চলছে অতি দ্রুততার সঙ্গে।

কৌশিক অধিকারী

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ওঁরা সবাই বিড়ি শ্রমিক! যক্ষ্মার থাবায় মর্মান্তিক দৃশ্য পাড়ায় পাড়ায়! এই জেলার হাল দেখলে চোখে জল আসবে
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল