জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে মূলত অপুষ্টি, অতিরিক্ত ধূমপান, ডায়াবেটিকের কারনেই টিবি আক্রান্ত হয়ে থাকে রোগীরা। তবে ইতিমধ্যেই ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে। এমনটাই জানিয়েছেন জেলা যক্ষ্মা আধিকারিক ডাঃ আমিনা মারিয়াম।
advertisement
গত ৫বছরে যারা টিবি আক্রান্ত হয়েছিল, টিবি রোগীর সংস্পর্শে যারা ছিলেন, যারা ধূমপান করেন বা করতেন, ডায়াবেটিক রোগী, সহ ষাট ঊর্ধ্বদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ব্লক স্তরে প্রতিটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রেই টিবি পরীক্ষার সুবিধা রয়েছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও দ্রুত পরীক্ষা করে টিবি ধরা পড়ায় দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা হচ্ছে। খোলা বাজারে টিবির ওষুধ না পাওয়া গেলেও হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পর্যাপ্ত ওষুধ পাওয়া যাচ্ছে। তবে নিজেরা সচেতন থাকা ও অন্যকে সচেতন করাও টিবি মোকাবিলার অন্যতম পদক্ষেপ বলে জানালেন চিকিৎসকেরা।
পায়ের পাতার গড়ন বলে দেবে আপনি ‘কেমন’ মানুষ! কার মনে কী আছে? মিলিয়ে নিন পা দেখে
সিলিং ফ্যানের ‘গরম’ হাওয়ায় ঘেমে স্নান? মাত্র ৭০ টাকা খরচ করলেই…এসির মতো ঠান্ডা হবে ঘর!
এই বিষয়ে বহরমপুর পৌরসভায় পৌরপিতা নাড়ু গোপাল মুখার্জী বলেন, সরকারি নির্দেশিকা মেনে বহরমপুর পৌরসভার প্রতিটি ওয়ার্ডের স্বাস্থ্যকেন্দ্রে পর্যবেক্ষন চলছে। সচেতনতামূলক স্বাস্থ্য শিবির করা হচ্ছে। যাতে মানুষ আরও সচেতন হয়ে ওঠে। অপুষ্টিতে যারা ভুগছেন এবং যারা টিবি আক্রান্ত এমন রোগী ধরা পড়লে তাদের পর্যাপ্ত খাবার ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সরবরাহ করা হচ্ছে।
মুর্শিদাবাদ জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ সন্দীপ সান্যাল জানিয়েছেন, মুর্শিদাবাদ জেলাতে গত কয়েক বছরে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি হয়েছে টিবি আক্রান্তের সংখ্যা ।মুলত বিড়ি শ্রমিক অধ্যুষিত এলাকাতে বেশ আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতর নজর রাখছে।পাশাপাশি টিকা ভ্যাকসিন প্রক্রিয়া চলছে অতি দ্রুততার সঙ্গে।
কৌশিক অধিকারী