উত্তর ২৪ পরগনার এই প্রতিষ্ঠানটির মূল উদ্দ্যেশ্য, প্রত্যন্ত অঞ্চলের প্রতিভাবান শিশু-কিশোরদের সংগীতচর্চার সুযোগ করে দেওয়া। এই মিউজিক অ্যাকাডেমি শুধুমাত্র গান শেখানোর কেন্দ্র নয়—এটি এক ধরনের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সূচনা, যেখানে ছাত্রছাত্রীরা শিখবে রাগ-রস-তাল ও সংগীতের নানা দিক, পাশাপাশি গড়ে উঠবে তাদের আত্মবিশ্বাস, মনঃসংযোগ ও ব্যক্তিত্ব।
আরও পড়ুন: ১৬০০ কিমি দন্ডি কেটে কেদারনাথ…! শিব ভক্তের শপথ, লিটার লিটার দুধ, গঙ্গাজল ঢাললেন শম্ভুর মাথায়
advertisement
এই উদ্যোগকে ঘিরে ইতিমধ্যেই এলাকা জুড়ে দেখা দিয়েছে আগ্রহ ও উৎসাহ। বহু অভিভাবক তাদের সন্তানদের একাডেমিতে পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা মনে করছেন, এই ধরনের উদ্যোগ শুধু শিল্পীসত্তা গড়ে তোলার ক্ষেত্রেই নয়, সমাজিক ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রেও অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
সুন্দরবনের মাটিতে আগামী প্রজন্মের হৃদয়ে ছড়িয়ে দিক সংগীতের সুর, তাদের জীবন হোক আনন্দময় ও সৃষ্টিশীল—এই আশাই করছেন উদ্যোক্তারা। এই একাডেমিতে নিয়মিত সংগীত প্রশিক্ষণের পাশাপাশি অনুষ্ঠিত হবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রতিযোগিতা এবং ওয়ার্কশপ। স্থানীয় শিল্পীরা এখানে অতিথি শিক্ষক হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, যার ফলে ছাত্রছাত্রীরা বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে পারবে। একাডেমির পরিকাঠামো গড়ে তোলা হয়েছে শিশুদের উপযোগী করে, যাতে তারা অনায়াসে সুরের জগতে প্রবেশ করতে পারে।
জুলফিকার মোল্যা