আরও পড়ুনঃ নিউটাউনে নাবালিকা ধ*র্ষণ এবং খু*নের ঘটনায় অভিযুক্ত রিকশা চালকই দোষী! রায় বারাসাত পকসো আদালতের
স্থানীয় বাজারে অচেনা ওই মহিলার আচরণে সন্দেহ হলে জানা যায়, তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন। খবর যায় এলাকার সমাজসেবী সংস্থা আল হাদী ফাউন্ডেশনের উদ্যোক্তা সুশান্ত ঘোষের কাছে। তাঁর প্রচেষ্টা ও হিঙ্গলগঞ্জ থানার উদ্যোগে যোগাযোগ করা হয় বিহারে মহিলার পরিবারের সঙ্গে। ছেলেকে খবর দেওয়া হলে রোশন যাদব মাকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যান।
advertisement
কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, কয়েক মাস যেতে না যেতেই ফের একই জায়গায়, বাঁকড়া চৌমাথায় হাজির হন ঊষা দেবী। জানা যায়, তিনি রাজু গাজীর দোকানে চাউমিন খেতে এসেছেন। রাজু গাজী খবর দেন সুশান্ত ঘোষকে। শুনে তিনিও বিস্মিত। কারণ কয়েক মাস আগেই তো ছেলের হাতে তুলে দেওয়া হয় তাঁকে! দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিশ্চিত হন সুশান্তবাবু।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এরপর ফের থানার মাধ্যমে যোগাযোগ করা হয় পরিবারের সঙ্গে। আবারও ছেলে রোশন যাদব এসে মাকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যান। ঘটনায় একদিকে পরিবারের স্বস্তি মিললেও, অন্যদিকে অবাক করেছে স্থানীয় মানুষকে। সুদূর বিহার থেকে পথ হারিয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন এই মহিলা কীভাবে বারবার একই জায়গায় এসে পড়ছেন,! তা নিয়ে জল্পনা চলছে এলাকায়। ইতিমধ্যে আল হাদী ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে ছেলেকে মায়ের যথাযথ যত্ন নেওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানানো হয়েছে।