মালচিং বসানোর ফলে মাটি আর্দ্র থাকে, ঘাস-আগাছার প্রকোপ কম হয়। ফলে বারবার নিড়ানি করার খরচ অনেকটাই বাঁচে। একইসঙ্গে মাটি ফাটে না, শিকড়ের বৃদ্ধি স্বাভাবিক থাকে। চাষিরা জানাচ্ছেন, বৃষ্টির সময় জল জমা হওয়ার সমস্যা কমে যায় ও গরমে মাটির জল দ্রুত শুকিয়ে যায় না। ফলে সেচের খরচ কমে যাচ্ছে, যার প্রভাব পড়ছে মোট ব্যয়ের উপর।
advertisement
এই পদ্ধতিতে শসা, কুমড়ো, বেগুন, লঙ্কা সহ নানা সবজি চাষ করে সাফল্যের মুখ দেখছেন কৃষকরা। আগাছা নিয়ন্ত্রণ, সেচের খরচ কমা ও রোগ-পোকার আক্রমণ কম থাকায় কীটনাশকের ব্যবহারও ন্যূনতম। ফলন বাড়ছে, সেই সঙ্গে লাভও কয়েক গুণ বেশি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এক কৃষক জানান, আগে সাধারণভাবে চাষ করতেন, এখন মালচিং ব্যবস্থায় খরচ কম হয়েছে, ফলনও অনেক বেশি হওয়ায় বাজারে ভাল দাম পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে গ্রাম জুড়ে অনেকেই এই পদ্ধতিতে চাষের দিকে ঝুঁকছেন। কেউ কেউ জমি বাড়িয়েছেন, কেউ আবার প্রথমবার এই ব্যবস্থায় নামছেন। স্থানীয় ব্যবসায়ীরাও বলছেন, মৌসুমে চাহিদা অনুযায়ী সবজি পাওয়া যাচ্ছে। কৃষকদের বক্তব্য, উন্নত প্রযুক্তির সাহায্য, সঠিক পরামর্শ ও পরিশ্রম থাকলে চাষে লাভ করা যায়। মিনাখাঁর কৃষকরা আজ তারই উদাহরণ।





