নৈহাটির বড়মা পুজোর বয়স এবার ১০০ বছর। শতবর্ষে পদার্পণকে কেন্দ্র করে ইতিমধ্যে একটি লোগো প্রকাশ হয়েছে। সারা বছর ধরে নানা অনুষ্ঠান করছেন বড়কালী পুজো সমিতির কর্মকর্তারা। তৈরি হয়েছে একটি ট্রাস্ট, যার সভাপতি হয়েছেন নৈহাটি পুরসভার চেয়ারম্যান অশোক চট্টোপাধ্যায়।
আরও পড়ুন: বিপুল সংখ্যায় কমে গেল এবারের টেট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা, কেন এত কমছে আবেদন? শোরগোল পর্ষদে
advertisement
বড়মা অগণিত মানুষের কাছে একটা আবেগ। বহু মানুষ এই মন্দিরে পুজো দেন। এত ভিড় হয় যে ভক্তদের দাঁড়ানো বা বসার জায়গাও থাকে না। অমাবস্যার দিনগুলিতেও বহু মানুষ পুজো দিতে আসেন। তাই নতুন মন্দির তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পাশাপাশি একসঙ্গে বসে বহু মানুষ যাতে ভোগ খেতে পারে, সেই ব্যবস্থাও করা হয়েছে। এই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত এবং অন্য রাজ্য থেকে ভক্তরা আসেন। তাঁদের জন্য ধর্মশালা তৈরি হচ্ছে। তৈরি হচ্ছে ৪০০ জনের থাকার মতো একটি বৃদ্ধাবাস। মোট খরচ হচ্ছে প্রায় ৮ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: বঞ্চনা বনাম দুর্নীতি! লক্ষ্য ২৪, তৃণমূলের বিরুদ্ধে এবার পাল্টা পথে নামছে বঙ্গ বিজেপি
দেশ-বিদেশ থেকে অনেক মানুষ বড়মার মন্দির তৈরিতে অর্থ সাহায্য করছেন। লক্ষ্মী পুজোর পরের দিন বসবে মায়ের কষ্টিপাথরের মূর্তি। ২৯ অক্টোবর সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দ্বার উদঘাটন করার পর ভক্তদের জন্য খুলে দেওয়া হবে মন্দিরটি। মন্দির নির্মাণের কাজও প্রায় শেষ। মন্দিরের নিচতলায় বড়মায়ের পাশাপাশি বসছে রাধা-কৃষ্ণের মূর্তি।