নদিয়ার নীল বিদ্রোহের ইতিহাসের এক অজানা কাহিনি বর্ণিত হয়েছে এই বইয়ে। বর্তমানে আদিবাসী সম্প্রদায়ের অবস্থান, পরিস্থিতি, লুপ্তপ্রায় তাদের ভাষা বিস্তারে বর্ণনা করা হয়েছে এই বইয়ে।বইটি কেবলমাত্র ইতিহাস নয়, বরং একটি সাংস্কৃতিক পুনর্জাগরণেরও প্রস্তাব দেয়, যা নদিয়া অঞ্চলের আদিবাসী জনগণের জীবনধারা এবং সংগ্রামকে সম্মানিত করবে এবং নদিয়ার ইতিহাসে নতুন একটি অধ্যায় যোগ করবে। তিনি জানান, কোনও লিখিত প্রমাণ বা তথ্য না থাকায় এই বইটি লিপিবদ্ধ করে প্রকাশ পেতে প্রায় ২৩ বছর সময় লেগে গেল। এটি নদিয়ার আদিবাসীদের একটি বিশেষ দলিল বলা যেতে পারে। যা তাদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা হিসেবে কাজ করবে এবং নদিয়ার আদিবাসী সম্প্রদায়কে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি করার একটি গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করবে বলে আশা রাখি।”
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
উপস্থিত ছিলেন ডেপুটি ডাইরেক্টর অফ ইনফরমেশন ডিপার্টমেন্ট দীপান্বিতা মন্ডল এবং কল্যাণী ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর কল্লোল পাল ও একাধিক আদিবাসী সম্প্রদায় মানুষজনেরা। স্বাভাবিকভাবেই বলা যেতে পারে যে এই বই প্রকাশ হওয়ার পরে নদিয়া জেলার আদিবাসী গ্রাম তথা তাদের জনক মেঘাই সর্দার-এর কাহিনি জানতে পারবেন সকলে।
Mainak Debnath