পৌরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শান্তিপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতালের রোগী ও তাদের পরিবার-পরিজনদের কথা ভেবেই এই নতুন ক্যান্টিন চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। হাসপাতালে জায়গা দিয়ে সহযোগিতা করেছে সুপার ডক্টর তারক বর্মন-সহ কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুনঃ কলাভবনে ফিরছে গৌরী ভঞ্জ, যমুনা সেনদের ঐতিহ্য! বিশ্বভারতীর কয়েক দশকের শূন্যতা মুছছেন শিক্ষিকারা
advertisement
প্রতিদিন বিপুল সংখ্যক রোগী ও আত্মীয়-স্বজন চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভিড় করেন। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা, খাবারের বাড়তি খরচ ও সহজলভ্যতার অভাব – সব সমস্যার সমাধানেই এই মানবিক সিদ্ধান্ত বলে জানান পৌর কর্তৃপক্ষ। তবে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশেই মূলত প্রত্যেক হাসপাতালের সংলগ্ন একটি করে ক্যান্টিন গড়ে তোলার লক্ষ্যেই এই উদ্যোগ বলে তিনি জানিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃ ১৫ দিনে ২২০০ কিলোমিটার! বারুইপুর থেকে আজমীর শরীফ সাইকেলে যাত্রা একদল যুবকের
বৃহস্পতিবার SUDHA-র পক্ষ থেকে এক পরিদর্শক এসে হাসপাতাল সুপার এবং শান্তি পৌরসভার চেয়ারম্যানকে নিয়ে হাসপাতাল কোয়ার্টার সংলগ্ন রাস্তার পাশে একটি জায়গা নির্ধারণ করেন। তবে এক্ষেত্রে অ্যাম্বুলেন্স বা অন্যান্য যানবাহন রাখার কোন অসুবিধা হবে না বলেই তিনি জানিয়েছেন। আপাতত ফুড ডেলিভারি সার্ভিস সেন্টার হলেও আগামীতে স্থায়ী ভবন নির্মাণ এবং সেখানেই রান্নার ব্যবস্থা করা হবে বলেই জানিয়েছেন পুর প্রধান।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে করোনার পরবর্তী সময় থেকে শান্তিপুর পৌরসভার তত্ত্বাবধানে পৌরসভা সংলগ্ন এলাকায় একটি ক্যান্টিন চালু রয়েছে অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে। এবার হাসপাতাল চত্বরের মধ্যেই ক্যান্টিন হওয়ায় রোগীর পরিবারের সদস্যদের আর দূরে গিয়ে খাবারের সন্ধান করতে হবে না।
পৌরসভা আশাবাদী, এই ক্যান্টিন চালু হলে বহু মানুষের উপকার হবে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার এই উদ্যোগ শান্তিপুরের স্বাস্থ্য-পরিকাঠামোকে আরও একধাপ এগিয়ে দেবে।






