অভিযোগ, আ্যাডমিট কার্ডের রসিদের পেছনে ‘C’ লিখে ১০০ টাকা লিখে দেওয়া হয়। আর এই পোস্ট সমাজ মাধ্যমে প্রকাশ পেতেই শোরগোল শুরু হয় শহর জুড়ে। যেই বিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ সেই নবদ্বীপ তারাসুন্দরী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের দায়িত্ব প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা দেবযানী মিত্র জানান, “আগে বছরে দু’বার পরীক্ষা হত। এখন তিনবার হয়। প্রশ্নপত্র, উত্তর পত্র, আ্যাডমিট এসবের জন্য ওই টাকাটি নেওয়া হয়।”
advertisement
আরও পড়ুন : হাওয়া অফিসের লাল সর্তকতা, ঘুম উড়েছে চিন্তায়! ভাগীরথী কি গিলে খাবে এলাকা?
পাশাপাশি সাইকেল গ্যারেজের জন্য নেওয়া টাকার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্কুলে তেমন জায়গা নেই। পাশে একটি জায়গায় সাইকেল রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। তার জন্য দু’জন ব্যাক্তিকে নিয়োগ করা হয়েছে। এই সামগ্রিক প্রক্রিয়ার জন্য ওই ১০০ টাকা নেওয়া হয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে সরকারি বিদ্যালয়ে পরীক্ষার জন্য এভাবে কি টাকা নেওয়া যায়? এটার কি কোনও বৈধতা আদৌ আছে? সে প্রসঙ্গে খোঁজ নিতে গিয়ে দেখা যায়, শহরের আরও বেশ কিছু বিদ্যালয় রয়েছে, যেখানে ছাত্র ছাত্রীদের থেকে টাকা নেওয়া হয়। এছাড়াও শহরের আরও একাধিক বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের থেকে পরীক্ষার জন্য টাকা নেওয়ার প্রসঙ্গে সকলেই না বলেন। এটি নিয়মে নেই বলেও তারা দাবি করেন। সব মিলিয়ে পরীক্ষার জন্য ছাত্রীদের থেকে নিয়ম বহির্ভূত টাকা নেওয়ার ঘটনাকে ঘিরে এখন শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে বিতর্ক।