TRENDING:

রোগী পরিজনের হয়রানি থেকে মুক্তি! জেলা পরিষদ নিল বিরাট পদক্ষেপ, খুলল জঙ্গিপুর হাসপাতালের তালাবন্ধ বিশ্রামাগার

Last Updated:

Jangipur Sub District Hospital: দীর্ঘদিন ধরে বিশ্রামাগারটি বন্ধ থাকায় হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরে রোগীর পরিজনদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল। জেলা পরিষদের হস্তক্ষেপে সেই সমস্যা অবশেষে কাটল।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
রঘুনাথগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ, তন্ময় মন্ডল: প্রায় এক মাস ধরে তালাবন্ধ অবস্থায় ছিল জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে গড়ে ওঠা জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালের বিশ্রামাগার। দীর্ঘদিন ধরে রোগী ও তাদের পরিজনেরা সমস্যায় পড়েছিলেন বিশ্রামের জায়গা না পেয়ে। অবশেষে নিজে সরেজমিনে উপস্থিত হয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি রুবিয়া সুলতানা তালা ভাঙার ব্যবস্থা করেন। তাঁর উপস্থিতিতেই খুলে দেওয়া হয় বিশ্রামাগারের দরজা। ফলে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন রোগী ও তাদের পরিবার।
advertisement

আরও পড়ুনঃ  দুর্গাপুজোর আগে হাতে গরম টাকা আয় করতে চান! মহিলাদের উপার্জনের নতুন পথ, জানুন এক ক্লিকেই

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে বিশ্রামাগারটি বন্ধ থাকায় হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরে রোগীর পরিজনদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছিল। জেলা পরিষদের হস্তক্ষেপে সেই সমস্যা অবশেষে কাটল। বিশ্রামাগার খোলার খবর পেয়ে স্থানীয়রা জেলা পরিষদের এই পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়েছেন।

advertisement

আরও পড়ুনঃ  কুমোরটুলি অতীত! থিমের বাজার কাঁপাচ্ছেন বর্ধমানের ‘এই’ শিল্পী, বিদেশেও পাড়ি দিচ্ছে তাঁর প্রতিমা

View More

তাঁদের মতে, প্রশাসনের দ্রুত উদ্যোগে অবশেষে বহুদিনের সমস্যার সমাধান হল। এদিন হাসপাতাল প্রাঙ্গনে গিয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি রুবিয়া সুলতানা জানান, রোগী পরিজনদের জন্য গড়ে ওঠা বিশ্রামাগার বন্ধ থাকায় ফলে সমস্যায় পড়ে ছিল রোগীর পরিজনরা। তিনি আরও জানান, প্রত্যেক ৩ বছর পর পর বিশ্রামাগারের টেন্ডার হয়। সেই টেন্ডার দুই ঠিকাদার নিজেদের মধ্যে চুক্তির মাধ্যমে পরিচালনা করছিলেন বলে জানা যায়। দুই ঠিকাদার মতভেদের কারণে এক পক্ষ বিশ্রামাগারটি বন্ধ করে দেয়। দু’জনই আমাকে লিখিত ভাবে অভিযোগ জানান।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

সভাধিপতি রুবিয়া সুলতানা জানিয়েছেন, “সভাধিপতি হিসাবে আমার দায়িত্ব রয়েছে। আমার মনে হয় আমার আসা উচিত। তারপর দুই ঠিকাদারের সঙ্গে আমি কথা বলি। এই বিষয়ে তাদেরকে আলোচনার মধ্যে আসতে বলি। এরকমভাবে তালা বন্ধ করে দেওয়া ঠিক নয়। যারা হাসপাতালে রোগীর পরিজনরা আত্মীয়রা রয়েছেন তাদের খুব অসুবিধা হচ্ছে। দুই পক্ষ সহমত প্রকাশ করে বলে জানা যায়। আজকে তালা খুলে দেওয়া হয়। তালা খুলে দেওয়ার পর খুশি প্রকাশ করেছেন রোগীর আত্মীয়রাও। তারা জানিয়েছেন এবার অন্তত রাতে বিশ্রামের জন্য একটু জায়গা পাওয়া যাবে।”

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
রোগী পরিজনের হয়রানি থেকে মুক্তি! জেলা পরিষদ নিল বিরাট পদক্ষেপ, খুলল জঙ্গিপুর হাসপাতালের তালাবন্ধ বিশ্রামাগার
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল