চোর ডাকাত, আইনশৃঙ্খলা সামলে ওসিকে দেখা যায় অন্য ভূমিকায়। থানার মধ্যে প্রবেশ করলেই দেখা যাবে এক ঝাঁক পায়রাকে। ওসি দীপক হালদার তিনি সকাল হতেই বাক্স বন্দি থেকে খোলা আকাশের দিকে মুক্ত করে দেন। আবার হাত তালি দিয়ে ডাকলেই নিজের ঘরে এসে হাজির হয় কবুতর। শান্তির বার্তা মানুষের কাছে পৌঁছে দিতেই কবুতর লালন পালন করছেন খোদ ওসি। অফিসের ডিউটির মাঝে এই ডিউটি এখন যেন নিত্যদিন হয়ে উঠেছে। আর উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই।
advertisement
আরও পড়ুন: পাট চাষিদের মুখে চওড়া হাসি, বাড়ল ‘এত’ টাকা সহায়ক মূল্য! জানুন জেলায় পাট বিক্রির মেগা আপডেট
মুর্শিদাবাদ জেলার এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন, “কবুতরকে বিশ্বজুড়ে ‘শান্তির দূত’ হিসেবে সম্মান করা হয় এবং অনেকেই শান্তির প্রতীক হিসেবে এটিকে বাড়িতে পালন করেন। এটি কেবল একটি জনপ্রিয় গৃহপালিত পাখিই নয়, বরং বার্তা বহন করা। অনেকে শখের বশে কবুতর পালন করেন, আমাদের জলঙ্গি থানার বড় বাবু সীমান্তে শান্তির বার্তা দিতেই কবুতর লালন পালন করে থাকেন।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, “পায়রার জোড়াকে আমরা প্রেম ও শান্তির প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করি। বিশেষ করে সাদা পায়রাকে খুব শুভ বা শান্তির প্রতীক বলে মনে করা হয়। পায়রা এমন একটি পাখি, যার মধ্যে অশুভ শক্তিকে দূর করার ক্ষমতা রয়েছে।”
অন্যদিকে, কবুতর দেখতে স্থানীয়দের পাশাপাশি পাশ্ববর্তী সাগরপাড়া, ডোমকল সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে সাধারণ মানুষ আসছেন প্রায় সময়। তবে ওসির উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলেই।