কান্দি মহকুমা হাসপাতালের উপর নির্ভর করেন কান্দি, বড়ঞা, খড়গ্রাম, ভরতপুর ১ ও ২ সহ মোট পাঁচটি ব্লকের বাসিন্দারা। এই হাসপাতাল ৩৪৫ শয্যা বিশিষ্ট, নতুন ভবনটি ১০০ শয্যার হচ্ছে। সেখানে শিশু বিভাগের উপর জোর দেওয়া হয়েছে বলে দাবি স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের।
আরও পড়ুনঃ আঠেরোর আগেই মোটরবাইক! মুর্শিদাবাদে ভয়াবহ দুর্ঘটনায় নাবালকের মৃত্যু, গুরুতর আহত ২
advertisement
হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, ওই হাসপাতালে চিকিৎসক ৪৭ জন, নার্স ১৮৯ জন, চতুর্থ শ্রেণির কর্মী ২১ জন ও সাফাইকর্মী আছেন ২৯ জন। চিকিৎসক ও নার্সের অভাব না থাকলেও চতুর্থ শ্রেণির কর্মী ও সাফাইকর্মীর অভাবের কারণেই নতুন ভবনটির পরিষেবা চালু করা যাচ্ছে না বলে দাবি স্বাস্থ্য দফতরের কর্মীদের।
জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সন্দীপ সান্যাল সহ জেলা ও কান্দি মহকুমার স্বাস্থ্য কর্তাদের সঙ্গে নিয়ে হাসপাতালের নতুন ভবনটির পরিদর্শন করেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা স্বপন সোরেন। কান্দির বিধায়ক অপূর্ব সরকার ও পুরপ্রধান জয়দেব ঘটকও ছিলেন। প্রায় ১ ঘণ্টা ধরে হাসপাতালের নতুন ভবন পরিদর্শন করার পর দীর্ঘক্ষণ বৈঠক করেন স্বাস্থ্য অধিকর্তা স্বপন।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
ভবনটি চালু না হওয়ায় রোগীর সংখ্যা এতটাই বেশি, হাসপাতালের মেঝেতে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের স্বাস্থ্য ও পরিষেবা বিষয়ক অধিকর্তা স্বপন সোরেন বলেন, “কর্মীর কিছুটা অভাব আছে। দ্রুত সেই সমস্যা মিটিয়ে হাসপাতালটি চালু করার লক্ষ্যেই কাজ এগিয়ে যাচ্ছে।” কবে পরিষেবা মিলবে সেই দিকেই তাকিয়ে এলাকার সাধারণ মানুষ।





