গ্রামের বাসিন্দারা জানিয়েছেন, হঠাৎই পদ্মা নদীর জলস্তর বৃদ্ধি হয়েছে। তাই ভাঙন শুরু। আস্ত একটি বিএসএফের পেট্রোলিং রাস্তা যেমন তলিয়ে গেল ঠিক তেমনই তলিয়ে গিয়েছে জমি, ভিটে, মাটি, গাছ। রাস্তার ধারের বাড়ি তলিয়ে যেতেই আতঙ্কিত সকলেই। ভাঙন কবলিতরা ওই এলাকার বাড়ির আসবাবপত্র ইতিমধ্যেই অন্য স্থানে স্থানান্তরিত করতে শুরু করেছে নদীর পাড়ের বাসিন্দারা। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর পুলিশ প্রশাসনের দেখা মিললেও এখন অব্দি ব্লক প্রশাসন অর্থাৎ লালগোলার বিডিও দেবাশীষ মন্ডল সেই স্থানে পৌঁছায়নি বলেই দাবি করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
advertisement
আরও পড়ুন: ইলিশ থেকে পমফ্রেট! হু হু করে বাড়বে দাম! এই কারণে পকেটে টান পড়তে পারে মাছেভাতে বাঙালির
ভাঙন রোধের জন্য গত এক মাস আগেই মুর্শিদাবাদের লালগোলা বিধানসভার বিধায়ক মহম্মদ আলী সাড়ে সাত লক্ষ টাকার কাজের শিলান্যাস করেছিলেন। তৈরি করা হচ্ছিল মাটির বস্তা ফেলে ভাঙন রোধের কাজ। কিন্তু তারপর দৈনন্দিন ভাঙন হলেও বিধায়কের দেখা মেলেনি বলেই অভিযোগ উঠেছে এবার।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
একদিকে লাগাতার ভাঙনে দিশাহারা সামশেরগঞ্জে উত্তর চাচন্ড এলাকা। এরই মধ্যে নতুন করে ভাঙন শুরু হল লালগোলাতেও। ভাঙনের আতঙ্ক কী কাটবে নাকি এই ভাঙন অব্যাহত থাকবে লালগোলাতে। আগামীদিনে পদ্মা নদীর জলের স্রোতে তলিয়ে যেতে পারে আস্ত একটি গ্রাম বলেই দাবি গ্রামের বাসিন্দাদের।