একটিও দোকানে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার মেলেনি। কোথাও বস্তায় ভরা মুরগির মাংস, কোথাও মেয়াদ উত্তীর্ণ সবজি, আবার কোথাও দুর্গন্ধ ছড়ানো পেঁয়াজ ভাজা। বহু দোকানে বালতিভর্তি পুরনো মশলা, আচার ও পচা আনাজ উদ্ধার হয়েছে। প্রতিদিন যেসব খাবার গ্রাহকরা ‘সুরক্ষিত’ ভেবে খান, তার ভয়াবহ বাস্তব ছবিও তুলে ধরেন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন : রেললাইনে বসে হেডফোনে গল্প করতে মত্ত কিশোরী, কানে গেল না ট্রেনের আওয়াজ! মুহূর্তে ছিন্নভিন্ন দেহ
advertisement
কড়া ভাষায় দোকানিদের সতর্ক করে এডিএম বলেন, “এখানে ফুড সেফটির কোনও অস্তিত্ব নেই। অধিকাংশ দোকানে পাওয়া গিয়েছে মেয়াদ উত্তীর্ণ ও দীর্ঘদিন ফ্রিজে রাখা খাবার। যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।” অতিরিক্ত জেলা শাসক চিরন্তন প্রামানিক জানান, “গ্রাহকরা কী খাচ্ছেন, তা নিজেরাই বুঝতে পারেন না। রান্নাঘরের অবস্থা দেখলে শিউরে উঠবেন। বাড়ির সিলিন্ডার দোকানে ব্যবহার করা হচ্ছে। প্লাস্টিকে রাখা হচ্ছে রান্না করা খাবার। যা নিয়মবিরোধী।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
আপাতত একবার সুযোগ দেওয়া হলেও, আবার অভিযান চালিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন তিনি। এদিন বহু পচা খাবার নর্দমায় ফেলে দেওয়া হয় এবং বিপজ্জনক প্লাস্টিক বাজেয়াপ্ত করা হয়। ৫০টির বেশি দোকানে হানা দিয়ে শহরবাসীকে খাবারের নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক বার্তা দিয়েছে প্রশাসন। এছাড়াও fassai অধীনে থেকে শংসাপত্র তৈরি রাখার বার্তা দেন জেলা শাসক।





