সে পথে এলাকার বাসিন্দারা ঘুরছেন নাকে রুমাল, না হয় সস্তার মাস্ক পরে। সমস্যার ভয়াবহতা সম্প্রতি বহরমপুরের প্রাক্তন সাংসদ অধীর চৌধুরী মুখ্যমন্ত্রীকে খোলা চিঠিতে জানিয়েছেন, “কাশিমবাজার সংলগ্ন রিং রোডের ধারে বহরমপুর পুরসভার আবর্জনা ফেলার মাঠ। সে মাঠের আবর্জনা পরিষ্কার হয় না। যার জেরে এক দিকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। অন্য দিকে মিথেন গ্যাস তৈরি হয়ে আবর্জনায় আগুন লেগে যাচ্ছে। আপনি এ বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন।”
advertisement
আরও পড়ুন: সিমেন্টের বদলে কাদা! পাথরও সেই নামকরা! হাসপাতাল নির্মাণের জঘন্য কাজ দেখেই চটে গেল কান্দি পৌরসভা
আবর্জনায় আগুন লেগে দিবারাত্র ধোঁয়ায় ঢেকে থাকে শহরের বহু এলাকা। এলাকার মানুষ সারা বছর জানলা-দরজা খুলতে পারেন না। ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৭ নম্বর ওয়ার্ড ঘিরে আবর্জনার দুর্গন্ধময় বাতাস। শহরে এখনও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে ওঠেনি বলে দাবি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বহরমপুরের ৬ এবং ৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দাদের রিং রোড ধরেই চলাচল। শহরের কুঞ্জঘাটা, কালিকাপুর, কাশিমবাজার, সৈদাবাদ ও খাগড়ার একাংশ ওই এলাকায় পড়ে। বাসিন্দারা জানান, “এক দিকে কাশিমবাজার রেল স্টেশন, অন্য দিকে খাগড়ার বাজার করা থেকে শুরু করে স্কুল কলেজ যাওয়ার পথও এটি।”
বহরমপুর পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের ২৮ টি ওয়ার্ডের যাবতীয় আবর্জনা রিং রোডের ধারে ওই ডাম্পিং গ্রাউন্ড বা আর্বজনার মাঠে ফেলা হয়। শহরে এখনও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা গড়ে ওঠেনি। ফলে বর্জ্যের পাহাড় জমছে। তবে কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার জন্য রাজ্য সরকার উদ্যোগ নিচ্ছে।”
কৌশিক অধিকারী





