TRENDING:

পুজো এলেই চাহিদা বাড়ে ব্যাপক, কিন্তু এবছর...! জানুন আচমকা কেন মুখোশে মন নেই মানুষের

Last Updated:

প্রতিবছর দুর্গোৎসবের সময় এই মুখোশ গ্রাম থেকে ব্যাপক হারে মুখোশ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যায়। এছাড়া বিদেশেও যায় এই মুখোশ।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
চড়িদা, পুরুলিয়া, শর্মিষ্ঠা ব্যানার্জি: জঙ্গলমহল পুরুলিয়া জেলা লোকসংস্কৃতির অন্যতম অংশ ছৌ। এই ছৌ-কে কেন্দ্র করে প্রান্তিক এই জেলার নাম দেশে-বিদেশের সর্বত্র ছড়িয়ে গিয়েছে। ছৌ নৃত্যের প্রধান উপকরণ ছৌ-মুখোশ। এই ছৌ-মুখোশ শিল্পীদের নিয়েই গড়ে উঠেছে পুরুলিয়ার অযোধ্যা পাহাড়ের পাদদেশে মুখোশ গ্রাম। ছোট বড় বিভিন্ন ধরনের মুখোশ পাওয়া যায় এখানে।
advertisement

প্রতিবছর দুর্গোৎসবের সময় এই মুখোশ গ্রাম থেকে ব্যাপক হারে মুখোশ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে পৌঁছে যায়। এছাড়া বিদেশেও যায় এই মুখোশ। তাই দুর্গোৎসবের এই সময় মুখোশ বিক্রির বরাত অনেকটাই বেশি হয়ে থাকে শিল্পীদের। তবে এ বছরের চিত্রটা অনেকটাই অন্যরকম। প্রতিনিয়ত ঝড় বৃষ্টির কারণে মুখোশের বরাত তুলনামূলক কমেছে এ-বছর। তাই কিছুটা হলেও মন ভার শিল্পীদের।

advertisement

আরও পড়ুন: মালদহে হিট, এবার বিশেষ পদ্ধতিতে আম চাষ করে গোটা দেশে সাড়া ফেলে দিলেন ‘এই’ আম চাষি! জুটল কেন্দ্রের বড় পুরস্কার

এ বিষয়ে পুরুলিয়ার চড়িদা গ্রামের ছৌ মুখোশ শিল্পীরা বলেন, অন্যান্য বছর পুজোর এই সময়তে তাদের মুখোশের বিক্রি অনেক বেশি থাকে। এবছর অর্ডার বেশ খানিকটা কম রয়েছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে এ-বছর তাদের বিক্রিতে ভাটা পড়েছে। বিশেষ করে দূরের থেকে যে সমস্ত অর্ডার প্রতিবছর তারা পেতেন সেগুলো এ-বছর কম রয়েছে।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

মুখোশ গ্রামে শিল্পীরা মুখোশ তৈরি করেই নিজেদের জীবন জীবিকা নির্বাহ করেন। ছোট বড় বিভিন্ন ধরনের মুখোশের সম্ভার মেলে এই গ্রামে। পর্যটকেরা পুরুলিয়া প্ল্যান করে থাকলে একবার হলেও ঢুঁ মেরে যান এই গ্রাম থেকে। পুরুলিয়ার ঐতিহ্যবাহী মুখোশ সকলেরই পছন্দের তালিকায় থাকে। তবে এ-বছর দুর্গোৎসবে মুখোশ বিক্রির কম হওয়ায় কিছুটা হলেও দুশ্চিন্তায় রয়েছে শিল্পীরা।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
পুজো এলেই চাহিদা বাড়ে ব্যাপক, কিন্তু এবছর...! জানুন আচমকা কেন মুখোশে মন নেই মানুষের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল