সূত্রের খবর এই স্কুলে মোট ১১ জন শিক্ষক ছিলেন। বর্তমান ওই স্কুলে মাত্র ৭ জন স্থায়ী শিক্ষক রয়েছেন। কিন্তু স্কুলে ছাত্র সংখ্যা প্রায় ১৩০০ জন হওয়ার কারণে সমস্যায় পড়েছেন স্কুল কর্তৃপক্ষ। চার থেকে পাঁচটি ক্লাসের পর ছুটি দিয়ে দিতে হচ্ছে বলে অভিযোগ।
advertisement
বর্তমানে স্কুলে বিজ্ঞানবিভাগ সম্পূর্ণভাবে বন্ধ রয়েছে। চাপ বেড়েছে নবম-দশম শ্রেণির পড়ুয়াদের উপরেও। পাশাপাশি ছাত্রছাত্রীদের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত স্কুল কর্তৃপক্ষ। আগামী দিনে কিভাবে স্কুল চালাবেন তা নিয়ে চিন্তায় পড়েছেন স্কুলের পরিচালন কমিটির সদস্যেরা। ছাত্র-ছাত্রীদের একাংশের দাবি তাঁরা স্কুলে আসছেন আবার ছুটি হলে চলে যাচ্ছেন। আগের মত পড়াশোনা হচ্ছে না। এদিকে এই স্কুলটি অন্য অনেক স্কুলের থেকে আলাদা। প্রত্যন্ত এলাকার এই স্কুল দ্বীপের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে আশা ভরসার জায়গা। ফলে এখানে শিক্ষাব্যবস্থা ভেঙে পড়লে অসুবিধা হবে অনেকটাই। সেজন্য এখানে কিছু একটা ব্যবস্থা না করা হলে দ্বীপের ছাত্র-ছাত্রীদের উপর প্রভাব পড়বে বলে মনে করছেন শিক্ষক-শিক্ষিকারাও।