মামণি নিজে যেমন কেক খেতে ভালবাসতেন। তেমনই দেশের অন্যান্য রাজ্যে কী ধরণের কেক তৈরি হচ্ছে সেটাও অনলাইনে দেখতেন। সেগুলি তৈরি করার চেষ্টা করতেন। কিন্তু প্রথম প্রথম ঠিকভাবে হত না সেই কাজ। তা সত্ত্বেও তিনি থেমে যাননি। একদিনের একটি অনলাইন কোর্স করে কেক তৈরির বেসিক জিনিস শেখেন। তারপর থেকে বাড়িতেই তৈরি করছেন কেক। এখন তিনি নিজে প্রশিক্ষণ দেন।
advertisement
কেউ কেক তৈরি করতে চাইলে তাঁকে পরামর্শ দেওয়া থেকে নতুন উদ্যোগকে স্বাগত জানানো, সবকিছুতে গঙ্গাসাগরের যুবক-যুবতীদের কাছে আইকন হয়ে উঠেছেন মামণি। তিনি আবার সাগরে তৈরি করেছেন কেক লাভার। সেখানে রয়েছেন অনেকেই।
সামনেই বড়দিন সহ একাধিক অনুষ্ঠান রয়েছে। সেখানে মামণির তৈরি কেক যাবে। তাঁর হাতে তৈরি কেকের স্বাদও খুব সুন্দর। তিনি জানান, প্রথমে একাই শুরু করেছিলেন পথচলা। সবাই যদি এভাবেই নিজের পছন্দের জিনিসকে পেশায় পরিণত করেন, তাহলে সমাজ অনেক বদলে যাবে বলে মনে করেন তিনি।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তবে কেক প্রেমী মামণি যেভাবে কেক-কেই জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে নিয়েছেন তাতে আশ্চর্য হয়েছেন অনেকেই। নিজের কেকের এই কর্মকাণ্ড আরও বড় করতে চান তিনি। সেই লক্ষ্যেই কাজ করছেন। তাঁর সঙ্গে এখন অনেকেই জুড়েছেন। তাঁর সাফল্যে খুশি পরিবারের লোকজন।





