বুধবার সকালে প্রথমে আসানসোলে মলয়ের দু’টি বাড়িতে তল্লাশি শুরু করে সিবিআই। একটি বাড়িতে তালাবন্ধ দেখে অন্য একটি বাড়িতে যায় সিবিআই। পাশাপাশি কলকাতার লেক গার্ডেন্সের বাড়িতেও যায় সিবিআইয়ের অন্য একটি দল। এদিন কলকাতা, আসানসোল-সহ অন্তত সাতটি জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই। প্রথমে আসানসোলের আপকার পার্ক এবং জেলিডাঙায় মন্ত্রীর দু’টি বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চলে। পরে তাঁর পৈতৃক বাড়িতেও হানা দেয় সিবিআই।
advertisement
আরও পড়ুন: টানা সাড়ে ৮ ঘণ্টা সিবিআই-এর মুখোমুখি, বেরিয়ে এসেই চমকে দিলেন মলয় ঘটক!
সিবিআই আধিকারিকরা বেরিয়ে যেতেই সুদেষ্ণা জানান, তদন্তকারীরা তাঁর সঙ্গে ভীষণ ভালো ব্যবহার করেছেন। সুদেষ্ণা দেবী বলেন, ‘‘সিবিআই অফিসাররা বলেন, আপনার ব্যবহার ভীষণ ভাল। আমরা যা ভেবেছিলাম, এখানে এসে সব উল্টো দেখলাম। অন্যান্য জায়গায় যা দেখেছি তাতে ভাবতে পারিনি যে, এটা একটা মন্ত্রীর বাড়ি হতে পারে, ভাবতেই পারিনি আমরা!’’
আরও পড়ুন: 'সিডিতেই আছে সব প্রমাণ', সিবিআই-এর অকাট্য যুক্তিতেই বিপদে অনুব্রত! ফের সেই জেলেই
এদিন হানা দেওয়ার পর মলয়ের বাড়ির আলমারি, ঘরের তালা খুলতে চাবিওয়ালাকে ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই৷ বুধবার সকালেই আসানসোলের আপকার পার্কে মলয় ঘটকের বাড়িতে হানা দিয়েছিল সিবিআই৷ আসানসোলে থাকলে এই বাড়িতেই থাকেন মলয় ঘটক৷ কলকাতা থেকে প্রতি সপ্তাহান্তে এই বাড়িতে আসেন মন্ত্রী৷ সেখানেই ছিলেন মলয় ঘটকের স্ত্রী। তাঁর সঙ্গে সিবিআই আধিকারিকদের কথাবার্তায় রীতিমতো অবাক অনেকেই।