TRENDING:

Mithun Chakraborty | Sukanta Majumdar: মিঠুন-সুকান্তের সামনেই ঘটে গেল সেই ঘটনা, আসানসোলে প্রবল বিড়ম্বনায় দুই বিজেপি নেতা

Last Updated:

Mithun Chakraborty | Sukanta Majumdar: শনিবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি সভা ছিল আসানসোলের জেলা বিজেপি পার্টি অফিসে। সেখানেই ক্লাস নিতে মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে হাজির হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#আসানসোল: ফের বিজেপিতে 'কড়া হেডস্যার'-এর ভূমিকায় দেখা গেল সুকান্ত মজুমদার এবং মিঠুন চক্রবর্তীকে। তবে, তার আগে দলীয় কর্মীদের বিক্ষোভ, অসন্তোষের মুখে পড়তে হল তাঁদের। শনিবার আসানসোলে সাংগঠনিক বৈঠক ছিল বিজেপির। সেই সাংগঠনিক বৈঠকেই দলের জেলার নেতাদের উদ্দেশ্য কড়া বার্তা এবং দাওয়াই দিলেন মিঠুন-সুকান্ত। তবে, তার আগেই ঘটে যায় বিড়ম্বনামূলক ঘটনা।
দলের বৈঠকেই বিড়ম্বনা
দলের বৈঠকেই বিড়ম্বনা
advertisement

শনিবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রস্তুতি সভা ছিল আসানসোলের জেলা বিজেপি পার্টি অফিসে। সেখানেই ক্লাস নিতে মিঠুন চক্রবর্তীকে নিয়ে হাজির হয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। কিন্তু দুই নেতার সামনেই যুযুধান গোষ্ঠী তুমুল বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়ে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছয় যে, আসরে নামতে হয় সুকান্ত মজুমদার ও মিঠুন চক্রবর্তীকে। মিঠুনকে উদ্দেশ্য করে কর্মীদের বলতে শোনা যায়, ''আপনাকে আর কী শোনাব, বিধানসভা নির্বাচনে পর এখানকার সব জেলা নেতা উধাও হয়ে যান। মাঝখানে থেকে আমরা মার খাচ্ছি। এখানকার অনেক নেতার তৃণমূলের সঙ্গে সেটিং চলছে।''

advertisement

আরও পড়ুন: 'অভিষেক কী বলে ডাকবেন শুভেন্দুকে?' মমতার 'ভাই' মন্তব্য নিয়ে কটাক্ষ সূর্যকান্ত মিশ্রের

সেই বাকবিতণ্ডার মাঝেই আসরে নামেন মিঠুন। ওই নেতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "যে মুহূর্তে নিজেকে সর্বেসর্বা মনে হবে, তখনই সব শেষ। আমি থেকে আমরাতে আসুন। হারের কারণ পর্যালোচনা করতে হবে। যেটা কারণ হারের, সেই জায়গাটা বন্ধ করতে হবে। দলের মহিলা শক্তিদের গুরুত্ব দিতে হবে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহিলা হওয়ার কারণে অ্যাডভান্টেজ পান।"

advertisement

আরও পড়ুন: নন্দীগ্রামে রবিবার মহাকাণ্ড, শুভেন্দু-কুণাল দ্বৈরথে এবার নতুন চমক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুজো শেষ হতেই ঝাঁকে ঝাঁকে পদ্মার ইলিশ! জলের দরে টাটকা মাছ না খেলেই নয়
আরও দেখুন

ওই বৈঠকেই দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে সুকান্ত মজুমদারকে বলতে শোনা যায়, "কে কত বড় নেতা? পাণ্ডবেশ্বর এবং জামুরিয়াতে গিয়ে কাজ করুন। আমরা নেতারা ভয়ে বেরোতে না পারলে, কীভাবে দলের কর্মীরা বার হবে। নিজেদের পছন্দ মত প্রার্থী হয়নি বলে, একে হারাতে হবে, এটা করবেন না কিন্তু। চালাকি করবেন না। গ্রুপবাজি অবিলম্বে বন্ধ করুন। এই ভাবে রাজনীতি হয় না। রাজ্য সভাপতি চলে গেলেই, পিছনে অন্য কাজ হচ্ছে।" দলের মধ্যে গোষ্ঠীকোন্দল বন্ধ করতে এদিন এমনই কড়া মেজাজে দেখা গেল মিঠুন এবং সুকান্তকে। শুক্রবার বাঁকুড়াতেও এই মেজাজে দেখা গিয়েছিল তাঁদের।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Mithun Chakraborty | Sukanta Majumdar: মিঠুন-সুকান্তের সামনেই ঘটে গেল সেই ঘটনা, আসানসোলে প্রবল বিড়ম্বনায় দুই বিজেপি নেতা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল