আরও পড়ুন: নেশামুক্ত সমাজের লক্ষ্যে ফুটবল
হাওড়ার ‘মিনি চন্দননগরে’ জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে নানা থিমের মণ্ডপ, আলোকসজ্জার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় মেলা বসে। মূলত নবমী ও দশমী দুই’দিনে লাখো মানুষের সমাগম হয়। বারোয়ারি পুজোর পাশাপাশি শতাব্দী প্রাচীন বনেদি বাড়ির পুজো আনুষ্ঠিত হয় গ্রামে। রঘুদেবপুর, বাসুদেবপুর, ঘোষালচক, বুড়িখালি এবং উলুবেড়িয়া পুরসভার দু’টি ওয়ার্ডে জমজমাট জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। আর তাই এই এলাকাকে বলা হয় মিনি চন্দননগর।
advertisement
ছয় থেকে সাত কিলোমিটার রাস্তার উপর প্রায় ৫০-৬০ টিরও বেশি জগদ্ধাত্রী পুজো হয়। পাঁচলা মোড় থেকে বাউড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত কয়েক কিলোমিটার রাস্তা নবমী এবং দশমীর দিন ঠাসা থাকে মানুষের ভিড়ে। খুব বড় বাজেটের পুজো না হলেও একটি মণ্ডপ থেকে আরেকটি মণ্ডপের দূরত্ব থাকে বেশ কম। মণ্ডপগুলিতে নানান থিমের সাজ দর্শকদের ভীষণভাবে আকৃষ্ট করে। করোনা’র প্রভাবে দু’বছর পুজোর জৌলুস কম হলেও আবার পুরনো ছন্দে ফিরেছে হাওড়ার এই মিনি চন্দননগর। এই এলাকার বাসিন্দারা দুর্গাপুজোর থেকেও জগদ্ধাত্রী পুজোয় বেশি আনন্দ করেন। দূর দূরান্ত থেকে আত্মীয়-স্বজন এই সময় বাড়িতে ঘুরতে আসেন।
রাকেশ মাইতি