শনিবার, কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, প্রোটোকল অনুযায়ী শো কজ করার পরে অপরাধীরও আত্মপক্ষ সমর্থনের অধিকার থাকে সেই জায়গা থেকে অবিলম্বে সাসপেনশন তুলে নেওয়া উচিত মত কমিটির।
আরও পড়ুন: ভাই দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে বিস্ফোরক দিদি! সঞ্জয়ের সঙ্গে কি দেখা করতে যাবেন?
advertisement
সূত্রের খবর, কমিটির পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, যেহেতু দেহের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে মাল্টি অর্গান ফেলিওর দেখা গিয়েছে ফলে মৃত্যুর কারণ সেপটিক শকও হতে পারে।
সেইক্ষেত্রে, সংক্রমণের আশঙ্কাও রয়ে যায় এই বিষয়ে আরও বিশদ ও সঠিক তদন্তের প্রয়োজন বলেই অভিমত অ্যাকশন কমিটির সদস্যদের।
আরও পড়ুন: ‘আপনার উপরে ভরসা রেখেছিলাম!’ কান্নায় ভেঙে পড়ে বিচারককে বললেন নির্যাতিতার বাবা
প্রসঙ্গত, মেদিনীপুর মেডিক্যালে প্রসূতির মৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্যকর অভিযোগ ওঠে।
অভিযোগ, যে ওষুধ কোম্পানির স্যালাইন ব্যবহার করা হয়েছিল, সেই কোম্পানিকে গত ১০ ডিসেম্বর নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছিল স্বাস্থ্য দফতর। মামণি রুইদাস নামে প্রসূতিকে মেদিনীপুর মেডিক্যালে ভর্তি করা হয়। অস্ত্রোপচার হলে এক সন্তানের জন্ম দেন তিনি। অভিযোগ, স্যালাইন নেওয়ার পরই অসুস্থ হয়ে পড়েন। গত, ১০ জানুয়ারি মামণি রুইদাসের মৃত্যু হয়। ঘটনায় উত্তজনা ছড়ায় হাসপাতাল চত্বরে। এরপরেই রিপোর্ট চায় স্বাস্থ্য দফতর।