প্রায় দেড়’শ বছরের পুরeনো এই মন্দিরকে ঘিরে রয়েছে নানান ইতিহাস। রয়েছে নানান ঐতিহ্যও। প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে বহু ভক্ত আসেন দেবীর কাছে। এরকম ভক্তদেরমনস্কামনা পূরণের পর ভক্তদেরইচ্ছেতেই হয়েছে কংক্রিটের মন্দির।
জানা যায়, বেশ কয়েক পুরুষ আগে গোপাল হড় প্রতিষ্ঠা করেন এই মন্দিরের। প্রথমে গোপাল হড় পুজো করলেও তার অবর্তমানে পুজো করেন এলাকার এক পুরোহিত। এরপর থেকেই নিয়ম-নিষ্ঠা মেনে পুজো হয় শীতলা দেবীর।
advertisement
আরও পড়ুন: ‘পরিবহণ মন্ত্রীর কাজের অভিজ্ঞতাই নেই’! প্রবল ক্ষুব্ধ মমতা, নিশানায় মলয় ঘটকও
প্রতিদিন নিত্য পুজো হয় এই মন্দিরে।তবে বছরের একটি নির্দিষ্ট দিনে হয় বড় পুজো। প্রতিদিন খড়গপুর সবং,ডেবরা, পিংলা, ঘাটাল সহ বিভিন্ন জায়গা থেকেমনস্কামনা পূরণের আশায় পুজো দিতে আসেন ভক্তরা। পাশাপাশি ফাল্গুন মাসে বিশেষ দিনে বড় পুজো হয় এখানে। পায়েস ভোগের পাশাপাশি অন্ন এবং মাছের ঝোল প্রসাদ হিসেবে নিবেদন করা হয় দেবীকে।
আরও পড়ুন: কী চরম দুর্দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের জীবনে! যা বললেন আইনজীবী, মাথায় হাত অনুগামীদের
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
ভক্তদের বিশ্বাস, এই দেবীর কাছে যা মানত করা হয় তা অক্ষরে অক্ষরে ফলে যায়।যে কারণে দূর-দূরান্ত থেকে বহু ভক্ত আসেন এখানে। আগে মাটির মন্দিরে ছিল দেবীর অবস্থান। পরেগড়ে ওঠে পাকার মন্দির।
—— রঞ্জন চন্দ