TRENDING:

Mandarmani: কেটেছে আশঙ্কার মেঘ! দু'দিনের দম বন্ধ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি, ছন্দে ফিরছে মন্দারমনি 

Last Updated:

অবশেষে আশঙ্কার মেঘ সরে গিয়ে মন্দারমনি জুড়ে খুশির হাওয়া। আর তার নেপথ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসেই স্বস্তি ফিরে পেলেও মন্দারমনি।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
মন্দারমনি: অবশেষে আশঙ্কার মেঘ সরে গিয়ে মন্দারমনি জুড়ে খুশির হাওয়া। আর তার নেপথ্যে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসেই স্বস্তি ফিরে পেলেও মন্দারমনি, বলা ভাল মন্দারমনির বিভিন্ন হোটেল রিসর্ট ও হোমস্টের মালিকেরা। কারণ তাদের মাথার ওপর ঘনিয়ে ছিল এক লহমায় আশঙ্কার মেঘ। প্রশাসনের নোটিশের হোটেল ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অবশেষে মুখ্যমন্ত্রীর অভয় বাণী পেয়ে মুখে হাসি ফুটল হোটেল মালিক থেকে কর্মীদের।জাতীয় পরিবেশ আদালতের নির্দেশে প্রশাসন মন্দারমনি জুড়ে প্রায় দেড়শরও বেশি হোটেল ও রিসর্ট ভেঙ্গে ফেলার নির্দেশ দিয়েছিল।
advertisement

পূর্ব মেদিনীপুর জেলার জনপ্রিয় পর্যটন নগরী দিঘা। তবে চলতি শতাব্দীর শুরু থেকেই দিঘার পাশাপাশি আপডেট সমুদ্র সৈকত হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করেছে মন্দারমনি। বেড়েছে পর্যটকের আনাগোনা। দিন দিন পর্যটকের আনাগোনা যত বেড়েছে ততই বেড়েছে হোটেল ও রিসোর্ট এর সংখ্যা। তবে অভিযোগ মন্দারমনিতে হোটেল ও রিসর্ট গড়ে তোলার ক্ষেত্রে মানা হয়নি কোস্টাল রেগুলেশন অ্যাক্ট। বর্তমানে মন্দারমনি জুড়ে প্রায় ২৫০ টির মত হোটেল ও রিসর্ট রয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগই কোস্টাল রেগুলেশন অ্যাক্ট বা সি আর জেড-এর নিয়ম মানেনি ফলে জাতীয় পরিবেশ আদালতের খাঁড়া নেমে আসে এই হোটেল ও রিসর্টগুলির ওপর। জাতীয় পরিবেশ আদালত পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দেয় হোটেলগুলি ভেঙে ফেলার।

advertisement

আরও পড়ুন: কোলেস্টেরল হয়নি তো আপনার? চেক করুন…! শরীরে এই ৫ লক্ষণ নেই তো? সতর্ক হন শিগগিরই!

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, প্রায় দু বছর আগে এই নির্দেশ দিয়েছিল জাতীয় পরিবেশ আদালত। জেলা প্রশাসন এ বিষয়ে কোনও হস্তক্ষেপ এতদিন করেনি। জাতীয় পরিবেশ আদালত অবমাননার দায় থেকে বাঁচতে জেলা প্রশাসন কোস্টাল রেগুলেশন অ্যাক্ট মানা হয়নি এমন হোটেলগুলিকে চিহ্নিত করে ভেঙে ফেলার নির্দেশ দিয়ে নোটিশ পাঠায়। জেলা প্রশাসনের এমনই নির্দেশ শুনে কার্যত হতবাক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরেই তিনি জানান এখনই মন্দারমনিতে কোনও হোটেল ভেঙে ফেলা হবে না। আর মুখ্যমন্ত্রীর এই আশ্বাস পেয়ে খুশির ঢেউ উঠল মন্দারমনি জুড়ে।

advertisement

মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাসের পর মন্দারমনির হোটেল অসোসিয়েশনের সম্পাদক চিত্তরঞ্জন দাস জানিয়েছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর মানবিক মুখ আবারও প্রকাশ পেল। মুখ্যমন্ত্রী আশ্বাস আমাদের স্বস্তি ফিরিয়েছে। একসঙ্গে এতগুলো হোটেল রিসর্ট ভাঙা হলে মন্দারমনি পর্যটন মানচিত্রে হারিয়ে যেত। মুখ্যমন্ত্রী হোটেল কর্মী ও হোটেল মালিকদের কথা ভেবেছেন। ওঁকে অশেষ ধন্যবাদ।’ হোটেলে ও রিসর্টগুলিতে নোটিস আসার পরই কার্যত শুনশান চেহারা নিয়েছিল সৈকত শহর। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর এক কথাতেই আবারও চেনা ছন্দে মন্দারমনি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

সৈকত শী

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Mandarmani: কেটেছে আশঙ্কার মেঘ! দু'দিনের দম বন্ধ পরিস্থিতি থেকে মুক্তি, ছন্দে ফিরছে মন্দারমনি 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল