নদীর বর্তমান পরিস্থিতি, রাবার ড্যাম, চেক ড্যাম, বিশ্ব উষ্ণায়ন, ব্যাপক পরিমাণে জল তুলে নেওয়া সবটা নিয়ে চলছে সমীক্ষা। ওই দলে ছিলেন ওই ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ডঃ মেহেবুব সাহানা, নদী বিজ্ঞানী ডঃ স্নেহাল দণ্ডে। এছাড়াও বালুরঘাটের পরিবেশপ্রেমী তুহিন শুভ্র মন্ডল, শেখ আজিম আলি প্রমুখ।এদিন গবেষক দল আত্রেয়ী নদীর চকভবানি চেক ড্যাম, ডাঙ্গি এলাকা, পাগলিগঞ্জ, পতিরাম এলাকা পরিদর্শন করেন।
advertisement
আরও পড়ুন- রুক্ষ লাল মাটিতে হচ্ছে তরমুজ চাষ! বাড়ছে বিকল্প রোজগারের পথ
এই বিষয়ে ম্যাঞ্চেস্টার ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক মেহেবুব সাহানা বলেন, “পশ্চিমবঙ্গের নদীর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বিচারে আত্রেয়ী নদী অন্যতম। আত্রেয়ী নদীপারের কৃষক ও মৎস্যজীবীদের সঙ্গে কথা বলেছেন তাঁরা। সমস্যা গুলো জেনে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। নদীর বুকে বাঁধ দেওয়ায় ডাউন স্টিমে জল থাকছে না। এভাবে নদীর গতি আটকে দেওয়া যায় না। আমাদের পর্যবেক্ষণ সংশ্লিষ্ট সব জায়গায় তুলে ধরব। নদীকে নদীর কাছে ফিরিয়ে দেওয়ায় আমাদের প্রধান লক্ষ্য।”
এদিন ম্যাঞ্চেস্টার ইউনিভার্সিটির গবেষকদের পরিদর্শনের উদ্দেশ্য ছিল, বাঁধের কারণে বালুরঘাট শহর এবং শহরের বাইরে কী প্রভাব পড়েছে, তা খতিয়ে দেখা। এখন ভাঙা অবস্থায় পড়ে রয়েছে বাঁধ। নদীতে জল নেই। আত্রেয়ীর বাঁধ নিয়ে রীতিমত ক্ষোভে ফুঁসছেন নদীপারের বাসিন্দারা। কারণ তাঁরাও আতঙ্কিত।
সুস্মিতা গোস্বামী