মৃতের বোন বুলু কীর্তনীয়ার অভিযোগ, বাড়িতে বাইরের লোক আনাকে কেন্দ্র করে বৌদি ও ভাইঝি সঙ্গে দাদার প্রায়ই গন্ডগোল, অশান্তি লেগে থাকত৷ বৌদি- ভাইজি- ভাইপো মিলে দাদাকে মারধর করত। দাদাকে খুন করেছে ওরা। দাদাকে খেতে দিতনা। বাড়ি থেকে বের করে দিত। সোমবার সকালে দাদা আমার কাছে খুন হওয়ার আশঙ্কার কথা বলেছিলেন বলে দাবি করেন বোন বুলু কীর্তনীয়া৷
advertisement
প্রতিবেশী এবং প্রত্যক্ষদর্শী পরিতোষ বিশ্বাস জানান, সুনীল রায়ের সঙ্গে বাড়িতে প্রায়ই অশান্তি লেগে থাকত। গত রাতেও গণ্ডগোলের আওয়াজ পেয়েছিলাম। সুনীল রায় আমাদেরকে তার খুন হয়ে যাওয়ার কথা বলে দু:খ করত। বুলু কীর্তনীয়ার দাবি, তাঁর করে দাদাকে বালিশ চাপা দিয়ে খুন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বীরভূমের পরে আজ মালদহে মমতা, কয়েকশো কোটি টাকার প্রকল্প 'উপহার'
পেশায় কৃষি শ্রমিক সুনীল রায় মাঝে কিছুদিন দক্ষিণভারতে নির্মাণ শ্রমিকের কাজ করেছিল।বাড়িতে থাকলেই স্ত্রী মেয়ের সঙ্গে অশান্তি লেগে থাকত। পরিবারারের সদস্যরা সুনীল রায়কে ধরে মারধর করত বলে প্রতিবেশীদের অভিযোগ। কাটোয়া থানার পুলিশ অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে।
