সাংসদ মহুয়া মৈত্র জানান, ''প্রধানের স্বামী মতিরুল ইসলাম ভালো সংগঠক ছিলেন। বোমা ও গুলি করে খুন করা হয়েছে। তার সিকিউরিটির সামনে এই ঘটনা ঘটেছে। তবে ব্যক্তিগত ক্ষোভ থেকেই এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে।''
আরও পড়ুন: 'সংবিধান রক্ষার' গুরুত্ব বোঝাবেন মমতা, বলবেন শুভেন্দু অধিকারীও!
মহুয়ার সংযোজন, ''এই ভাবে খুন হয়েছেন, আমরা চাইব পুলিশ দ্রুত সমস্যার সমাধান করবে। তবে প্রধান চান এটা তাড়াতাড়ি সমাধান হবে। পুলিশ তাড়াতাড়ি তদন্ত করে সমাধান করবে।'' তবে দেহরক্ষী প্রসঙ্গে মহুয়া মৈত্র বলেন, ''দেহরক্ষী হয়ত চলে গেছেন। বোমার আক্রমণের পরেই হয়ত চলে গেছে। পুলিশ তদন্ত করুক, এটা খুব দুঃখজনক ঘটনা। যারা করেছে তারা ভারাড়ে খুনী। টিনা ভৌমিক হাবিব তৃণমূলের উচ্চপদস্থ নেতা। তবে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ঘটনা না এটা। পুলিশ তদন্ত করছে। পুলিশের ওপর আস্থা আছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে দলের নেতার মৃত্যু খুব দুঃখজনক ঘটনা।''
advertisement
আরও পড়ুন: 'পুলিশ খুঁজলে সব ধরা পড়বে', কীসের ইঙ্গিত দিলেন দিলীপ ঘোষ? তুঙ্গে শোরগোল
বিধায়ক জানান, ''আগে বুথ সভাপতির পায়ে গুলি লাগে। কর্মীদের চোখে একাধিকবার এই ঘটনা ঘটেছে। কারও মদতে গভীর ভাবে এই ঘটনা ঘটেছে। থানার পাড়া থানা ঘটনা জানে। আমরা সিআইডি তদন্তের দাবি করছি। এই খুনের ঘটনা সিআইডি দায়ভার নিলে সমস্যার সমাধান হবে। খুনীরা সকলেই পূর্ব পরিচিত। ছেলেকে দেখতে আসার ঘটনা জেনেই আগে থেকেই উপস্থিত থেকে এই খুন। যারা খুন করেছে তারা বিজেপি করে, বিধানসভা নির্বাচনের সময়ে বিজেপি কর্মী ছিল এই টিনা সাহা।'' তারাই এই খুন করেছে বলে অভিযোগ করেছেন বিধায়ক। অন্যদিকে শুক্রবার দুপুরে দেহ ময়নাতদন্তের পর দেহ তুলে দেওয়া হয় পরিবারের সদস্যদের হাতে। শেষ শ্রদ্ধা জানান বিধায়ক ও সাংসদ সহ তৃণমূল কর্মীরা।