যদিও সেই সময় স্কুল শুরু না হওয়ায় কোন শিশু স্কুলে পৌঁছয়নি ফলে বড়সড় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়েছে। ঘটনাস্থলে বজবজ ফায়ার স্টেশনের একটি ইঞ্জিন পৌঁছালেও আশুতি এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান পার্থ কয়ালের কথা অনুযায়ী, স্থানীয় মানুষজনের সহায়তাতেই খুব দ্রুত আগুন নেভানো সম্ভব হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ সাতসকালে চা খেতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর কাণ্ড! র*ক্তে ভেসে যাচ্ছে চায়ের দোকান! দোকানদারের হাতেই খু*ন…!
advertisement
ওই একই রান্নাঘরে সকালে যেমন অঙ্গনওয়াড়ির রান্না হয় ঠিক তেমনই দুপুরে মিড-ডে মিল রান্নাও করা হয়। ফলস্বরূপ ওই মুহূর্তে রান্নাঘরে আরও চারটি ভরা সিলিন্ডার মজুত ছিল। স্থানীয়রা খুব দ্রুত সেগুলোকে পার্শ্ববর্তী পুকুরে ফেলে দেন। আগুন লেগে যাওয়ার কারণে রান্নাঘরে থাকা চাল, ডাল, ডিম-সহ রান্নার সমস্ত মশলা, জিনিসপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
বড়সড় দুর্ঘটনা এড়াতে স্কুলের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়। পঠন-পাঠন বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কায় সাময়িকভাবে শুক্রবার স্কুল বন্ধ রাখা হয়েছে। ঘটনাস্থলে সিইএসসির কর্মীরা এসে বিদ্যুৎ সংযোগ যাতে পুনরায় চালু করা যায় তার চেষ্টা করছেন। উষা নস্কর নামে ওই অঙ্গনওয়াড়ি কর্মীকে আপাতত প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে, আগুন নেভাতে গিয়ে তার দুটি হাত বেশ খানিকটা ঝলসে গিয়েছে।